গত ১৩ মে উপসর্গ দেখা দেয়, ২৬ মে নমুনা পরীক্ষা করতে দিলে ২৯ মে রিপোর্ট আসে। ৩১ মে সকালে তীব্র শাসকষ্ট শুরু হলে হাসপাতালে ভর্তি হন গণমাধ্যমকর্মী হিটলার এ হালিম। হাসপাতাল থেকে রাজধানীর মিরপুরের বাসায় ফেরেন ১০ জুন। হাসপাতালে ১১ দিন থাকার সময়ে ১০ দিনই তাকে ফুল টাইম অক্সিজেন নিতে হয়েছে, ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশি।
স্বাস্থ্যের ব্যাপারে বরাবরই নিয়ম মেনে চলা হালিমের আগে কোনও ক্রনিক রোগ ছিল না। কিন্তু করোনা থেকে সেরে উঠলেও তিনি এখন উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত। তিনি বলেন, ‘কোভিড থেকে সেরে উঠেছি, কিন্তু কোভিড আমাকে হাই ব্ল্যাড প্রেশার দিয়ে গেল। হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খাওয়া শুরু হলেও ১৫০/ ১০৫ এর নিচে আর নামতো না। বাসায় ফেরত আসার পর ঘুমের ওষুধ, প্রেশারের ওষুধ খাওয়ার পর সেটা কিছুটা নেমে আসে। সেই সঙ্গে যোগ হয়েছেন ইনসমনিয়া বা অনিদ্রা, ওষুধ না খেলে ঘুম হয় না। হয়েছে স্মৃতিভ্রমের সমস্যা, হাত পায়ের নখ কালো হয়ে গেছে। অনেক কিছু ভুলে যাচ্ছি, এটা নিয়ে গত একমাস ধরে খুবই সমস্যায় পড়েছি। হয়তো যাব শোবার ঘরে, চলে যাচ্ছি রান্নাঘরে। রান্নাঘরে আমি কেন গেলাম, সেটাও মনে করতে পারছি না।‘
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.