সেবা মুখ্য নয়, মূলত বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এসব হাসপাতালের বড় অংশেরই নেই নিবন্ধন। আবার কিছু আছে লাইসেন্স নিলেও তা নবায়ন করা হয়নি। যদিও সরকারি সংস্থার নজরদারির অভাবে বছরের পর বছর চলে আসছে এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম। কভিড-১৯ পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য খাতের নানা অনিয়ম ও দুর্বলতা প্রকাশ পেতে থাকলে নড়েচড়ে বসেছে মন্ত্রণালয়। গতকালও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টাস্কফোর্সের সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ২৩ আগস্টের মধ্যে বেসরকারি হাসপাতালের লাইসেন্স নবায়ন না করলে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হবে। সরকারের এমন কঠোর মনোভাবে হাসপাতাল নিবন্ধন ও লাইসেন্স নবায়ন পেতে আবেদনের হিড়িক পড়েছে সম্প্রতি। গত এক মাসেই আড়াই হাজারের মতো আবেদন পড়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.