গোটা দেশে করোনার ১,০০০টি জিনোম সিকোয়েন্স করে বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, করোনার 'এ২এ' হ্যাপ্লোটাইপ সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়েছে। এবং তা ভারতে এসেছে মূলত ইউরোপ থেকে, করোনার উৎস চিন থেকে সরাসরি নয়। এই মিউটেশনের ফলে কোভিড-১৯ রোগ আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে কি না, তা নিয়েও গবেষণা চলছে। যে গবেষণায় জড়িত বাংলার তিন প্রতিষ্ঠান। কল্যাণীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ বায়োমেডিক্যাল জিনোমিক্স (এনআইবিএমজি), কলকাতার নাইসেড ও আইপিজিএমইআর।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.