তিনি বলেন- আমাদের বিবাহিত জীবনের প্রথম দিকে আমি মেনে নিতে পারিনি যে আমার স্বামীর অর্ধেক চেহারা নেই। বিয়ের প্রথম রাতে আমি তাকে আমার থেকে দূরে থাকতে বলি। সে আমার সিদ্ধান্ত কে সম্মান জানিয়ে আমার থেকে দূরে থাকতো, কারণ আমি তাকে ভয় পেতাম। তারপর দিন দিন সে আমার প্রতি তার ভালোবাসা প্রকাশ করতে থাকে। এত বছরে সে একবারও আমাকে ছাড়া রাতের খাবার খায়নি। তার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা এবং সমবেদনায় তার প্রতি আমার অনুভূতি পাল্টে যায়। আমি দেখতে পাই সে মন থেকে কত সুন্দর। আমি এই অর্ধ চেহারার মানুষটাকে ভালবাসি।
এই সুন্দর মনের নারীর নাম জিজ্ঞেস করা হলে তিনি নিজের নাম বলতে রাজি হননি। লাজুক হাসিতে গর্বের সঙ্গে বলেন আমার একটাই পরিচয়, আমি হাসমতের বউ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.