বাঙালি ও শুঁটকির গল্প অনেক পুরোনো। মাছের পচন ঠেকাতে রোদে শুকানো হয়। এই শুকনো মাছই বহু বছর ধরে বাঙালির খাদ্য তালিকার একটি প্রিয় উপাদান হয়ে আছে। যা শুঁটকি নামে পরিচিত। দেশের উপকূলীয় এলাকার প্রায় ৭.৩ মিলিয়ন মানুষ শুঁটকির ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করে। আমাদের বার্ষিক ১৮.৯৪ কেজি মাছের চাহিদার ৫ শতাংশ আসে শুঁটকি থেকে। দেশে বছরে প্রায় ১.০৯ লাখ মেট্রিক টন শুঁটকি প্রক্রিয়াজাত করা হয়। ২০১৬ সাল থেকে শুঁটকি রফতানি করে ১৫০ কোটি টাকার বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে। এ কারণে বাণিজ্যিকভাবে উপকূলীয় শহরগুলোতে গড়ে উঠেছে শুঁটকি পল্লী। বর্তমানে সিন্ডিকেটের ফাঁদে পড়েছে লাভজনক এ ব্যবসা। দালালদের কবলে পড়ে দিশেহারা শুঁটকি কারিগররা।
কক্সবাজারের টেকনাফের শুঁটকি কারিগর আব্দুল কাদের ডেইলি বাংলাদেশকে জানান, শুঁটকির সেই স্বাদ আর পাওয়া যায় না। কৃত্রিম উপায়ে শুঁটকি তাজা রাখতে ও পোকামাকড় থেকে রক্ষা করতে ব্যবহৃত হচ্ছে কীটনাশক। আর দ্রুত শুঁটকি তৈরির জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে লবণ।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.