‘আজ আমার ক্রান্তি লগ্ন। জীবনের সবকিছুই শেষ প্রান্তে। যখন যুদ্ধ করেছিলাম তখন শরীরে ছিল শক্তি, আজ আর তা নেই। তখন শত বাঁধা উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশের জন্য যুদ্ধ করেছিলাম। যাওয়ার আগে ইন্ডিয়াতে প্রশিক্ষণও নিয়েছিলাম। কই এতদিন পার হয়ে গেল, সরকার আমাকে মুক্তিযোদ্ধার সনদ এবং ভাতাও দেয়নি। এমনকি খেয়ে আছি, না নাখেয়ে আছি তাও কোনদিন খোঁজও নেয়নি কেউ। যুদ্ধের ৪৯ বছর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধার সনদ প্রদান করলেন আমাকে। এখন আমি মুক্তিযোদ্ধা হলাম।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.