রাজাবাজারে লকডাউন: লাভ-লোকসানের হিসাব কে জানে?
দীর্ঘ ২১ দিন লকডাউন ছিল রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজার। লকডাউন পরবর্তী ‘স্বাভাবিক’ জীবনে ফেরা মানুষের এতে লাভ কী হলো, তার উত্তর জানা নেই কারোর। আইইডিসিআর সূত্র বলছে, লকডাউনের শেষ দিনেও ১৮টি নমুনার মধ্যে ১১টি পজিটিভ এসেছে। লকডাউনের ভেতরেও কী করে নতুন শনাক্ত হলো সেটি যেমন ভাববার আছে, তেমনই স্বাস্থ্যবিধি মানাসহ এলাকার বাসিন্দাদের যে নিয়মের ভেতর আনা হয়েছিল, তার কোনোটিই আর চালু রাখা সম্ভব হয়নি।
অবাধ যাতায়াতে আবারও আগের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।আর এলাকার কাউন্সিলর ফরিদুর রহমান ইরান বলছেন, আমাদের লোক আছে সব জায়গায়, যেকোনও দরকার হলে তারা কাজ করবে। তিনি বলেন, ‘এখানকার বাসিন্দারা যেহেতু ব্যক্তিগতভাবে যে যার মতো পছন্দের জায়গায় করোনা পরীক্ষা করাচ্ছেন, সেহেতু এখন কত সংখ্যক শনাক্ত হচ্ছেন বা হচ্ছেন না, সেটি আমরা বলতে পারবো না।’