কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মানবতার হাত ধরে ৩ সহস্রাধিক দাফন–সৎকার

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৪ জুলাই ২০২০, ১০:১৬

২৫ জুন ফোন আসে গুলশান থেকে। একজন নারী ফোন করেছেন সাহায্য চেয়ে। মরদেহ দাফন করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবী দল পাঠানো হয়। দলটি গিয়ে দেখে, মরদেহ থেকে গন্ধ ছড়াচ্ছে। উদ্ধারে সহায়তা নেওয়া হয় স্থানীয় পুলিশের।

এমনই এক অভিজ্ঞতার কথা প্রথম আলোকে জানান সালেহ আহমেদ। তিনি কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের হয়ে মরদেহ দাফন ও সৎকারের কাজটি সমন্বয় করছেন। তিনি জানান, তিন দিন ধরে চেষ্টা করেও কোনো সাহায্য পাননি বয়স্কা নারী। নিজে বিয়ে করেননি, পরিবারে অন্ধ ছোট ভাই আর বৃদ্ধ বাবা। মৃত বাবার মরদেহ নিয়ে দুই ভাইবোন পার করেছেন তিন দিন। একপর্যায়ে কোয়ান্টামের নম্বর পেয়ে সেখানে ফোন করেন।

করোনাকালে দাফন বা সৎকারে এগিয়ে আসা প্রতিষ্ঠানগুলো বলছে, এমন একটি বা দুটি নয়, অনেক ঘটনা জমা হচ্ছে। এসব ঘটনা এখন স্বেচ্ছাসেবীদের নিত্যদিনের সঙ্গী। করোনা সংক্রমণের আতঙ্ক যখন পরিবারকে দূরে ঠেলে দেয়, পড়শিদের স্বার্থপর করে তোলে, আত্মীয় হয়ে যায় পর, তখন মানবিক সহায়তা নিয়ে এগিয়ে আসে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। যাদের হয়ে কাজ করছেন শত শত স্বেচ্ছাসেবী।

মানবতার হাত ধরে গত ৩০ জুন পর্যন্ত সারা দেশে দাফন ও সৎকার হয়েছে ৩ হাজার ১৩৯টি মরদেহ। সাতটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা মিলে এসব দাফন ও সৎকার করেছে। এর বাইরে সারা দেশে ছোট ছোট উদ্যোগে আরও অনেক দাফন ও সৎকার কার্যক্রম চলছে।

করোনায় মৃত ব্যক্তিদের দাফন বা সৎকারে সহায়তা ও তদারকি করতে ফোকাল পারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. সাইফুল্লাহিল আজম। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, করোনায় মারা গেলেও মানুষ যেন তাঁর শেষ সময়ে সেবা পায়, এটা নিশ্চিত করতেই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলোকে নিয়ে কাজ করছে সরকার। কাউকে কোনোভাবেই হয়রানি করা যাবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও