নদী ভাঙ্গনে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ৩টি ইউনিয়নের ৭০টি পরিবার ঘরবাড়ি হারিয়ে চরম বিপর্যয়ের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।
ক'দিন আগেও ছিল সবুজে ছায়া ঘেরা বসতভিটা, ফসলি জমি, হাস-মুরগি-গরু-ছাগল আর সংসারের সব আসবাবপত্র। ছিল অনাবিল সুখ আর স্বাচ্ছন্দ্য। আগাম বর্ষায় ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে তিস্তা নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে ফল-ফলাদির গাছ, উঠতি ফসল, বসতভিটা আর ফসলি জমি। ভেসে গেছে গবাদি পশু হাস-মুরগি। তিস্তা নদীর ভাঙ্গনে আজ তারা সর্বস্বহারা। হাতে নেই টাকা পয়সা ও ঘরে নেই খাবার। ভাঙ্গনের কবল থেকে বাঁচানো দু-একটি ঘর নিয়ে ঠাঁই নিয়েছেন অন্যের জমিতে। কিন্তু আর্থিক দৈন্যতায় তুলতে পারছেন না সে ঘরও।
গত ২৬ জুন থেকে ২৮ জুন পর্যন্ত ভারী বর্ষণ আর উজানের ঢলে ডিমলা উপজেলার তিস্তার তীর ঘেঁষা ৬টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে যায়। এর মধ্যে ভাঙ্গনের কবলে পড়ে ঝুনাগাছ চাপানী, টেপা খড়িবাড়ী ও খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়ন। এ ৩টি ইউনিয়নে ৭০টি পরিবারের ঘরবাড়ি, বসত ভিটা আর ফসলি জমি নদী ভাঙ্গনের কারণে বিলীন হয়ে যায় তিস্তা গর্ভে। বর্তমানে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও ওই ৬টি ইউনিয়নে এখনও পানি বন্দি আছে ৩ হাজার ২২০টি পরিবার।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.