কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চিত্রনায়ক এখন গাউছিয়ায় মার্কেটের কাপড় ব্যবসায়ী

মেয়ের বয়স তখন আঠারো। পড়ত কলেজে। পরীক্ষায় খারাপ ফল করল। আবেগে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে পড়ল। রাতে ব্যবসার কাজে বাইরে ছিলেন শাহিন আলম। মেয়ের সিলিংয়ে ঝোলার খবর শুনে ছুটে এলেন। দেখলেন মেয়ে তাঁর পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে। একমাত্র মেয়ের মৃত্যুর পর ভেঙে পড়লেন মানসিকভাবে, বদলে গেল শাহিন আলমের জীবন। ছেড়ে দিলেন অভিনয়। আগেই অভিনয়ের সঙ্গে টুকটাক গার্মেন্টসের ব্যবসা করতেন। সেটাকেই জীবিকা হিসেবে নিলেন। এখন তিনি পুরোদস্তর ব্যবসায়ী। হুট করে সিদ্ধান্ত নিলেও তখন যে ছবিগুলো হাতে ছিল, সেগুলোর কাজ শেষ করে দিলেন। নতুন করে আর কোনো ছবির কাজ হাতে নিলেন না। শেষ তিনি ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান রকিবুল আলম পরিচালিত ‘দারোয়ানের ছেলে’ ছবির জন্য। শেষের দিকে কাজী হায়াতের অনুরোধে দু-একটি ছবিতে কাজ করেছেন। তাঁরও আগেই থেকেই তিনি অভিনয় থেকে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন। সিনেমা যখন পরিচালকদের হাত থেকে প্রযোজকদের হাতে চলে গেল, তখন থেকেই সিনেমার অবস্থা খারাপ হতে শুরু করল। প্রযোজকেরা আমার কাছে ভালগার শট দেওয়ার অনেক অনুরোধ করেছে। আমি করিনি। পরে তারা কাটপিস শুট করেছে। পর্দায় আমার ক্লোজআপ ব্যবহার করেছে। আমি ধরলে বলেছে, না করে উপায় নেই, ভাই। এসব দেখেশুনে অভিনয়ের নেশাটা কেটে গেল। আর নেশা না থাকলে পেশায় কতক্ষণ থাকা যায়?’ বললেন শাহিন আলম।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন