দলে এসেই প্রতিনিয়ত ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড সমর্থকদের এক যুগ আগে ক্লাব ছেড়ে যাওয়া আরেক পর্তুগিজের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছেন ব্রুনো ফার্নান্দেস। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ক্লাব ছেড়েছেন সেই ২০০৯ সালে। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো বিশ্বসেরা হওয়া রোনালদো রিয়াল মাদ্রিদে গিয়ে নিজেকে তুলেছেন অনন্য এক উচ্চতায়। অসম্ভব জেনেও রোনালদো কোনো না কোনো একদিন ঘরে ফিরবেন, এই আশায় দিন কাটিয়েছেন অনেক ইউনাইটেড সমর্থক। রোনালদো আসেননি।
রিয়াল ছেড়ে নাম লিখিয়েছেন জুভেন্টাসে। ক্যারিয়ারের এই পড়ন্তবেলায় ইউনাইটেডে যে ফিরবেন, সে সম্ভাবনাও দিন দিন কমছে। রোনালদো না এলেও গত জানুয়ারিতে ইউনাইটেডে এসেছেন আরেক পর্তুগিজ। গত কয়েক মাসে দলের ওপর প্রভাবের দিক দিয়ে রোনালদোকেই মনে করিয়ে দিচ্ছেন যেন এই তারকা। নাম তাঁর ব্রুনো ফার্নান্দেস। প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি পাউন্ডের বিনিময়ে পর্তুগিজ ক্লাব স্পোর্টিং লিসবন থেকে ইউনাইটেডে নাম লিখিয়েছেন তিনি। কাকতালীয় ব্যাপার হল, রোনালদোকেও এই ক্লাব থেকেই কিনেছিল 'রেড ডেভিল'রা। সেই ব্রুনো ফার্নান্দেসের জাদু গত রাতে আবারও দেখলেন ইউনাইটেড সমর্থকেরা।
এই তারকার জোড়া গোলে ব্রাইটনকে ৩-০ গোলে হারিয়েছে ইউনাইটেড।ম্যাচের ১৬ মিনিটে তরুণ তারকা ম্যাসন গ্রিনউডের গোলে এগিয়ে যায় ইউনাইটেড। রাইটব্যাক অ্যারন-ওয়ান বিসাকার কাছ থেকে বল নিয়ে বিপজ্জনকভাবে মাঠের ডান প্রান্ত দিয়ে ডি-বক্সে ঢুকে পড়েন গ্রিনউড। দুই-একটা ড্রিবল করে বাঁ পায়ের জোরালো শটটা যখন মারলেন, ব্রাইটন গোলরক্ষক ম্যাথিউ রায়ানের কিছু করার ছিল না। ১৮ বছর বয়সী এই তরুণ প্রতিভা সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই মৌসুমে ১৩ গোল করলেন। এর পরেই শুরু হয় ব্রুনো-জাদু। ২৯ মিনিটে পল পগবার কাছ থেকে বল নিয়ে ডি-বক্সের বাইরে থেকে ম্যাচের ২৯ মিনিটে মাপা শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন তিনি। দ্বিতীয়ার্ধে ৫০ মিনিটে বাঁ প্রান্ত থেকে গ্রিনউডের উড়িয়ে মারা বলে ডান পা দিয়ে সজোরে ভলি করে ব্যবধান ৩-০ করেন। ব্রুনো ফার্নান্দেস দলে আসার পর সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই নিয়ে ১৩ ম্যাচ অপরাজিত থাকল ইউনাইটেড।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.