প্রাথমিক পর্যায়ে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) যে আকার বা চরিত্র ছিল, তার পরিবর্তন ঘটছে। ফ্লোরিডার গবেষকরা জানিয়েছেন, প্রতিনিয়ত শক্তিশালী হচ্ছে করোনাভাইরাস। গবেষকদের মতে, চীনে যখন প্রথম করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে, তখন যে পরিমাণে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছিলেন, এখন অনেক দ্রুত ছড়াচ্ছে এই ভাইরাস।
এর কারণ হিসেবে গবেষকরা বলছেন, করোনাভাইরাস আরও শক্তিশালী হচ্ছে। দ্রুত মানবশরীরে প্রবেশের ক্ষমতা ধারণ করেছে। ফলে সংক্রমণও বাড়ছে।
এই ভাইরাস নিজের সারফেস প্রোটিন বদলাচ্ছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এ কারণে বদলে যাচ্ছে করোনা চরিত্র। যে মানব কোষে আগে করোনা জায়গা করতে পারত না, এখন সারফেস প্রোটিন বদলানোর ফলে সেখানেও হামলা চালাতে পারছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। চিকিৎসকরা বলছেন, রোগীর মধ্যে করোনার কোনো লক্ষণ না পাওয়া গেলেও হঠাতই শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে তার। চিকিৎসার শুরুর আগেই মৃত্যু হচ্ছে রোগীর।
মেডিকেল রিপোর্টের তথ্যমতে, যদি কোনো ব্যক্তির থেকে অন্তত ২০০ জন করোনা আক্রান্ত হন, তবে তার এই ভাবে মৃত্যু হতে পারে। মেডিকেল পরিভাষায় এই ব্যক্তিকে বলা হচ্ছে সুপার স্প্রেডার।
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরী জেলার পেডাপুডি ও সংলগ্ন এলাকায় এ রকম এক ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া যায় সম্প্রতি। যার নিজের কোনো করোনার লক্ষণ ছিল না। অথচ তিনি সুপার স্প্রেডার ছিলেন। স্থানীয় কাঁকিনাড়ার একটি হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর আধাঘণ্টার মধ্যে তার মৃত্যু হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.