You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বৈশ্বিক সমুদ্র-সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে ন্যায়সঙ্গত অংশীদারিত্বের আহ্বান বাংলাদেশের

আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্লু ইকোনমির সম্ভাবনাসমূহ পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগাতে নিজস্ব সমুদ্র সীমার বাইরে বৈশ্বিক সমুদ্র-সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে ন্যায়সঙ্গত অংশীদারিত্বের কথা তুলে ধরলো বাংলাদেশ। জাতিসংঘে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতগণের অংশগ্রহণে ২৬ জুন শুক্রবার “সমুদ্রতলের সম্পদে টেকসই উন্নয়ন ঘটিয়ে প্রাপ্ত সুবিধার ন্যায়সঙ্গত বন্টন: স্বল্পোন্নত, ভূ-বেষ্টিত স্বল্পোন্নত এবং উন্নয়নশীল ক্ষুদ্র দ্বীপ-রাষ্ট্রসমূহের সুযোগ” শীর্ষক এক ব্রিফিং অনুষ্ঠানে মতামত ব্যক্ত করেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা। সমুদ্র-তলদেশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক কর্তৃপক্ষ (আইএসএ) এবং স্বল্পোন্নত, ভূ-বেষ্টিত স্বল্পোন্নত ও ক্ষুদ্র দ্বীপ-রাষ্ট্রসমূহের জোটের সভাপতিগণ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। উচ্চ পর্যায়ের এই ইভেন্টে গভীর সমুদ্রে খনন নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক আইনগত কাঠামোর উন্নয়ন, খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানের জন্য চুক্তিবদ্ধকরণ এবং বিশেষ করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে স্বল্পোন্নত, ভূ-বেষ্টিত স্বল্পোন্নত ও ক্ষুদ্র দ্বীপ-রাষ্ট্রসমূহের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটাতে পারে এমন সক্ষমতা বিনির্মাণে আইএসএ যে পদক্ষেপসমূহ বাস্তবায়ন করেছে তা সদস্য দেশসমূহের সামনে তুলে ধরেন আন্তর্জাতিক সমুদ্রতলদেশ কর্তৃপক্ষের সেক্রেটারি-জেনারেল মাইকেল ডব্লিউ লজসহ প্যানেলিস্টগণ। রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, বাংলাদেশ সমুদ্র সম্পদের পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। আর সুনীল অর্থনীতি এক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে। সক্ষমতা বিনির্মাণ, জ্ঞান বিনিময়, বিশেষ করে প্রশিক্ষণ, বিকল্প কারিগরি কর্মী তৈরি, গবেষণা ও অধ্যয়নের সুযোগ সৃষ্টিসহ এবিষয়ে উন্নয়নশীল দেশগুলো যাতে সহযোগিতা পায় তার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন