ঠাণ্ডা লেগে বুকে কফ জমে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক একটি সমস্যা। তবে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়া কষ্টকর হয়ে পড়ে। যদি বুকের কফ দ্রুত নির্মূল করা সম্ভব না হয় তবে এর দারা শ্বাসযন্ত্র আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এর ফলে শ্বাসকষ্টও হয়ে থাকে।
এক্ষেত্রে আপনি চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার ঝামেলা ছাড়া ঘরোয়া চিকিৎসাতেই সমস্যার সমাধান করতে পারেন। ঘরোয়া কিছু সহজ উপায়ে এই সর্দি, কফ দূর হবে জাদুর মতো। আর এতে সময়ও লাগবে খুবই কম। দেরি না করে চলুন তবে জেনে নেয়া যাক এমন কিছু ঘরোয়া উপায়- পেঁয়াজ সম পরিমাণের পেঁয়াজের রস, লেবুর রস, মধু এবং পানি একসঙ্গে মিশিয়ে চুলায় জ্বাল দিন। কিছুটা গরম হলে নামিয়ে ফেলুন। কুসুম গরম এই পানি দিনে তিন থেকে চারবার পান করুন।
এছাড়া পেঁয়াজের ছোট টুকরোও খেতে পারেন। দেখবেন দুই দিনেই বুকের কফ গলে যাবে। অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এক কাপ কুসুম গরম পানিতে দুই চা চামচ বিশুদ্ধ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এর সঙ্গে এক চা চামচ মধু মেশান। এইবার এই পানীয়টি দিনে দুই তিনবার পান করুন। এক দুই সপ্তাহ পান করুন। দেখবেন বুকের কফ অনেক কমে গেছে। লবণ পানি বুকের সর্দি, কফ দূর করতে সহজ এবং সস্তা উপায় হল লবণ পানি। লবণ শ্বাসযন্ত্র থেকে কফ দূর করে দেয়।
এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সঙ্গে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন। এটি দিয়ে দিনে দুই তিনবার কুলকুচি করুন। আরাম মিলবে। হলুদ হলুদে থাকা কারকুমিন উপাদান বুক থেকে কফ, শ্লেষ্মা দূর করে বুকে ব্যথা দ্রুত কমিয়ে দেয়।এর অ্যান্টি ইনফ্লামেনটরি উপাদান গলা ব্যথা, বুকে ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চিমটি হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে নিন। এটি দিয়ে প্রতিদিন কুলকুচি করুন। এছাড়া এক গ্লাস দুধে আধা চা চামচ হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে জ্বাল দিন। এর সঙ্গে দুই চা চামচ মধু এবং এক চিমটি গোল মরিচের গুঁড়া মেশান। এই দুধ দিনে দুই থেকে তিনবার পান করুন। লেবু ও মধু লেবু পানিতে এক চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। মধু শ্বাসযন্ত্রের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে সাহায্য করে। এমনকি এটি বুক থেকে কফ দূর করে গলা পরিষ্কার করে থাকে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.