সাংগঠনিকভাবে অনেকটা অস্তিত্বহীন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জাতীয় পার্টি। তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম নেই বললেই চলে। করোনাকালেও তারা যেন ঘুমিয়ে আছে। কমিটি গঠন করতে গিয়ে হাইকমান্ডকে বেশ কয়েকবার নেতাকর্মীদের হাতে লাঞ্ছিত হতে হয়েছে।
জাতীয় পার্টির সাবেক চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুর পর তৃণমূল নেতাকর্মীরা অনেকাংশেই ভেঙে পড়েছিলেন। তাদের পুনরায় উজ্জীবিত করতে পাশে ছিলেন না শীর্ষ নেতারা। এছাড়া এ জেলার নেতাকর্মীরা দুই নেতার হাতে জিম্মি। একজন সামশুল আলম মাস্টার অপরজন নুরুচ্ছফা সরকার।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ জেলা জাতীয় পার্টিতে অন্তর্কোন্দল চলছিল। ২০১৯ সালের ২৭ জুন নুরুচ্ছফা সরকারকে আহবায়ক করে ১০১ সদস্যের দক্ষিণ জেলা জাপার সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি ঘোষণা করা হয়। পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের নির্দেশ দেয়া হয়। পরে ২২ আগস্ট বাঁশখালী উপজেলা সম্মেলন করতে যান নুরুচ্ছফা সরকার। কিন্তু তাকে ধাওয়া করে সম্মেলন পণ্ড করে দেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা। একই ঘটনা ঘটে আনোয়ারা উপজেলায়ও। এ অবস্থায় ওই কমিটি বিলুপ্ত ও নতুন কমিটি ঘোষণা দেয়া হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.