‘হঠাৎ করেই শরীরটা অনেক খারাপ হয়ে গিয়েছিল। হাল্কা জ্বর এবং সর্দি-কাশিও। প্রস্তুত ছিলাম আগে থেকেই। যখনই বুজতে পারলাম শরীরটা আর কথা শুনছেনা, তখনই নিজেই ঘরবন্দি করে আইসোলেশনে চলে গেলাম। মাঠে কাজ করি, জনগণের সেবা করাই দায়িত্ব। সে দায়িত্ববোধের কারণেই করোনাকে এড়িয়ে চলার কোনো সুযোগ ছিল না কখনো।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.