কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভারতের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার হতে পারতাম: ইরফান

ঢাকা টাইমস প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২০, ০৮:৫৬

পাঠান। দুরন্ত সুইংয়ে সবার নজর কেড়েছিলেন তিনি। কিন্তু চোটের কারণে জাতীয় দলে নিয়মিত খেলা হয়নি তার। তবে তিনি মনে করেন, সবকিছু ঠিক থাকলে একদিনের ক্রিকেটে দেশের সেরা অলরাউন্ডার হয়ে উঠতে পারতেন। এক ওয়েবসাইটে তিনি বলেন, ‘আরও অনেক সাফল্য পেতে পারতাম। আমার বিশ্বাস এক দিনের ক্রিকেটে দেশের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার হয়ে উঠতে পারতাম। কিন্তু তা ঘটেনি। কারণ, যতটা খেলার কথা, ততটা ক্রিকেট খেলিইনি। মাত্র ২৭ বছর বয়সে দেশের হয়ে শেষবার খেলেছিলাম।’

মাত্র ৫৯ ম্যাচে ভারতের দ্রুততম বোলার হিসেবে এক দিনের ক্রিকেটে ১০০ উইকেট নিয়েছিলেন ইরফান। এই রেকর্ড ১৩ বছর টিকে ছিল। যা ভাঙেন মোহাম্মদ শামি। ক্রমশ পাঠানের ভূমিকা বদলে গিয়েছিল। শততম উইকেটের পরে পাঠানের পরের ৭৩ উইকেট আসে ৬১ ম্যাচে। তখন ব্যাটিংয়ে জোর দিতে থাকেন তিনি। টেস্টে অলরাউন্ডার হিসেবে নেমে সেঞ্চুরিও করেন তিনি।

ইরফান বলেন, ‘যদি প্রথম ৫৯ ওয়ানডে ম্যাচের দিকে তাকান দেখবেন যে ওই সময় নতুন বল হাতে দৌড়ে এসেছিলাম। নতুন বোলার হয়ে নতুন, পুরনো দুই রকম বলেই হাত ঘোরানোর সুযোগ আসে। লক্ষ্য, মানসিকতা, শরীরী ভাষা ও দায়িত্ব হয়ে ওঠে উইকেট নেওয়া। কিন্তু প্রথম পরিবর্ত বোলার হিসেবে বল করলে ভূমিকায় বদল ঘটে। তখন রক্ষণাত্মক ভূমিকা নিতে হয়। সেই সময় কোচ ও ক্যাপ্টেন দেখতে থাকে ডিফেন্সিভ বোলার হিসেবে। তখন রান আটকানোর দায়িত্ব ঘাড়ে চাপে। ভূমিকা পাল্টে গেলে তখন তা প্রভাব ফেলে পরিসংখ্যানে।’

টিম ম্যানেজমেন্টের ভূমিকা নিয়ে ইরফান যে অসন্তুষ্ট তা তার কথাতেই পরিষ্কার। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় এটা নিয়ে দলের তরফে কথা বলা উচিত। বলতে হত যে, ইরফান সাধারণত উইকেট নেওয়ায় জোর দেয়। কিন্তু আমরা ওকে একটা অন্য ভূমিকায় দেখতে চাইছি। আমরা প্রথম পরিবর্ত বোলারের দায়িত্ব দিয়েছি ওকে। যে কি-না এক দিনের ক্রিকেটে সাত-আট নম্বরে নামবে। একদিনের ক্রিকেটে যা খুব গুরুত্বপূর্ণ জায়গা।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও