প্রথমে কোন কাজগুলো শুরু হচ্ছে? যেগুলো শুরু না হওয়ার শঙ্কায়?
সারাবিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে ৮৭ লাখ ৬৫ হাজার চারশ ৭৩ জন এবং মারা গেছে চার লাখ ৬২ হাজার ছয়শ ৮৮ জন। তার পরেও লকডাউন শিথিল করে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছে কিছু দেশ।
এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্ব অর্থনীতি বর্তমানে কোমায় (চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যবহৃত ভাষা) আছে। বহু মানুষ চাকরি হারিয়ে বেকার হয়ে গেছে।
তার পরেও লকডাউন খুলতেই বার, রেস্টুরেন্ট, সেলুন, হাসপাতাল এবং গাড়ি বিক্রির দোকান ও গাড়ির সারাইখানা প্রথমে চালু হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রে গত দুই মাসে খাবার ডেলিভারি দেওয়া, খাবার রান্না করা এবং কাপড় ধুয়ে ইস্ত্রি করে দেওয়ার জন্য অন্তত ১২ লাখ মানুষের চাকরি হয়েছে।
কেবল যুক্তরাষ্ট্রেই দাঁতের ডাক্তারের চাহিদা বেড়ে গেছে। নির্মাণ খাতেও শ্রমিকের চাহিদা বেড়েছে। তবে বিউটি পার্লারে যাওয়া মানুষের সংখ্যা কমেছে। অনলাইনে প্ল্যাটফর্মে বেচাকেনা আগের তুলনায় ১৭৬ শতাংশ বেড়েছে। এজন্য অনলাইনে পণ্য বিক্রির জন্য কর্মী খুঁজছে বহু প্রতিষ্ঠান।