মাইক পম্পেও লিখেছেন, আমরা শোকাহত নিহত সেনাদের পরিবার, প্রিয়জন ও সমাজের কথা স্মরণ করব। জোট নিরপেক্ষ দেশ হিসেবে ভারত সব সময় পরাশক্তিদের প্রভাবের ক্ষেত্রে ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা ক আসছে। একই সঙ্গে পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে স্বতন্ত্রতা বজায় রেখেছিল। তবে গত দুই দশকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সম্পর্ক গড়ে তুলেছে নয়া দিল্লি। যুক্তরাষ্ট্র এখন ভারতের শীর্ষ অস্ত্র রফতানিকারক।
চীনের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষিতে ভারতের শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিকরা যুক্তরাষ্ট্র ও দেশটির মিত্র জাপানের সঙ্গে আরও নিবিড় সম্পর্ক স্থাপনের আহ্বান জানাচ্ছেন। যাতে করে চীনের অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তি মোকাবিলা করতে পারে নয়া দিল্লি।
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব নিরুপমা রাও দ্য হিন্দুতে লিখেছেন, প্রধান কৌশলগত অংশীদার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরও দৃঢ় ও দ্ব্যর্থহীন সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও আসিয়ান দেশগুলোর সঙ্গে আরও জ্বালানি সংশ্লিষ্ট সম্পর্ক বৃদ্ধির একটি সুযোগ।
উল্লেখ্য, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে লাদাখ সীমান্তে ভারত ও চীনা সেনাদের মধ্যে উত্তেজনার পর গত ১৫ জুন (সোমবার) উভয় পক্ষ সংঘাতে জড়ায়। ওই সংঘাতে অন্তত ২০ ভারতীয় সেনা নিহত হওয়ার কথা জানায় দিল্লি। আহত সেনার সংখ্যা অন্তত ৭৬। শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে, চীন কর্তৃক ১০ ভারতীয় সেনা সদস্যকে মুক্তি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে চীনের পক্ষ থেকে হতাহতের কোনও তথ্য প্রকাশ করা হয়নি এবং আটকের কথা অস্বীকার করা হয়েছে। দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগ তুলেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.