নিজেদের সিদ্ধান্তে লকডাউনে যাচ্ছে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা
বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর থেকে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা লকডাউন করা হবে বলে জানা গেছে। রাজধানীজুড়ে এলাকাভিত্তিক লকডাউনের অংশ হিসেবে এই লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর আগে সরকারের সিদ্ধান্ত মতে যেসব এলাকায় করোনা শনাক্তের হার বেশি সেসব এলাকাকে রেডজোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) দিবাগত রাত ১২টা থেকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় লকডাউন কার্যকর করা হবে বলে এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। বুধবার (১৭ জুন) রাতে মাইকিং করা হয়। স্থানীয়রাই লকডাউন ঘোষণা করেছেন।
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এলাকায় মাইকিং করা হয়। মাইকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে এলাকায় লকডাউন কার্যকর হবে জানিয়ে এলাকার বাসিন্দাদের নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সংগ্রহে রাখার কথা বলা হয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন সূত্র বলছে, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় লকডাউন কার্যকর করার ঘোষণা ডিএনসিসির পক্ষ থেকে এখনও করা হয়নি। তবে তারা জানতে পেরেছেন স্থানীয় এলাকাবাসী বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় লকডাউন ঘোষণা করেছেন।
এটাকে স্বাগত জানায় ডিএনসিসি। কারণ লকডাউন বাস্তবায়নে যদি এলাকাবাসী এগিয়ে আসে তাহলে কাজটা সহজ হয়। এর আগে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের হার বিবেচনায় রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে চিহ্নিত করে করোনা প্রতিরোধে গঠিত জাতীয় টেকনিক্যাল কমিটি ঢাকার ৪৫টি এলাকাকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বা রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করে তা লকডাউনের সুপারিশ করেছিল। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৮টি এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১৭টি এলাকা রয়েছে।
জানা গেছে, লকডাউনের জন্য রেড জোন হিসেবে তালিকায় থাকা ঢাকা উত্তর সিটির এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে- গুলশান, বাড্ডা, ক্যান্টনমেন্ট, মহাখালী, তেজগাঁও, রামপুরা, আফতাবনগর, মগবাজার, এয়ারপোর্ট, বনশ্রী, রাজাবাজার, মোহাম্মদপুর, কল্যাণপুর, গুলশান, উত্তরা, মিরপুর।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.