কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শরীর ও মনের সুস্থতায় যোগ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৭ জুন ২০২০, ০৮:৫৬

২১ জুন আন্তর্জাতিক যোগব্যায়াম (ইয়োগা) দিবস। ২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই দিনকে আন্তর্জাতিক যোগব্যায়াম (ইয়োগা) দিবস হিসেবে পালন করার প্রস্তাব দেন। কারণ, ২১ জুন উত্তর গোলার্ধের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের দিন। ২০১৫ সালের ২১ জুন থেকে এই দিবস পালন করা শুরু হয়। বাংলাদেশেও এ দিনটি পালন করা হয়। দিনে দিনে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে যোগশিক্ষার প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। কারণ, যোগের মাধ্যমে দৈহিক, মানসিক ও আত্মিক (স্পিরিচুয়াল) চর্চা ও উন্নতি সম্ভব। যা অন্য খেলাধুলা বা ব্যায়ামের মাধ্যমে হয় না। নিয়মিত যোগচর্চায় দেহ ও মনের মধ্যে নিবিড় মেলবন্ধন গড়ে ওঠে এবং প্রকৃতির সাঙ্গে স্থাপন হয় যোগসূত্র।

নিয়মিত যোগব্যায়াম চর্চা করলে শরীরে রোগজীবাণু সহজে বাসা বাঁধতে পারে না, শরীর থাকে নীরোগ এবং মন প্রফুল্ল। এবার কোভিড–১৯ মহামারির কারণে জনসমাগমের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু বিভিন্ন অনলাইন প্রতিযোগিতা হচ্ছে দিবসটি ঘিরে। কোভিড–১৯–এর কারণে চিকিৎসকেরাও বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন যোগচর্চার প্রতি।   যোগ কী? যোগব্যায়াম হলো অতিপ্রাচীন (আনুমানিক পাঁচ হাজার বছর আগে) বিজ্ঞানভিত্তিক শরীরচর্চা, যা সাত বছর থেকে শুরু করে আমৃত্যু যেকোনো বয়সের মানুষই কোনো যন্ত্রপাতি ছাড়াই অনুশীলন করতে পারে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বব্যাপী যোগের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। চিকিৎসকেরাও শরীর ও মন সুস্থ রাখার উপায় হিসেবে যোগব্যায়ামকে পূর্ণ সমর্থন দিচ্ছেন।

গণিতে যেমন অংশ যোগ করে আমরা সংখ্যা পাই, এক্ষেত্রেও যোগ করা হয়। দেহ–মন–আত্মা, মস্তিস্ক, বিবেক, বুদ্ধি; অর্থাৎ আমাদের যা কিছু আছে সব একসূত্রে গাঁথা বা যুক্ত করার নামই ইয়োগা বা যোগ। অন্যান্য শরীরচর্চা বা খেলা শুধু শরীরকেন্দ্রিক। যেমন আমরা যদি শক্তসামর্থ মাংসপেশী গঠন করতে চাই এবং সুঠাম দেহ গঠন করতে চাই, সেক্ষেত্রে জিমে গিয়ে ব্যায়াম করা যেতে পারে। কিন্তু এই ব্যায়ামে আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ, যেমন মস্তিস্ক, হৎপিণ্ড, ফুসফুস, কিডনির ব্যায়াম হয় না। মনের যে প্রশান্তি বা মানসিক যত বৈশিষ্ট্য আছে সেগুলোর উৎকর্ষ সাধন হয় না। আমরা যখন কোনো খেলা যেমন ক্রিকেট বা ফুটবল খেলি বা দেখি, তখন খেলোয়াড়সহ সারা বিশ্বের মানুষের মনোযোগ থাকে ওই বলের দিকে। আমাদের হৃৎপিণ্ড যে এত জোরে জোরে তখন স্পন্দিত হয়, এটাই কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও