সকলের জন্য করোনার ভ্যাকসিন, কিন্তু কে পাবে প্রথমে?

বার্তা২৪ প্রকাশিত: ১১ জুন ২০২০, ২১:৫১

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) ভ্যাকসিন শেষ পর্যন্ত অনুমোদিত হয়ে গেল, কে প্রথমে এটি পাবে? উন্নত দেশগুলোর সাথে সাথেই কি দরিদ্র দেশগুলোতেও ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে?

বিশ্বের সব বিজ্ঞানীরা করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছে। ইতোমধ্যে বেশকিছু দেশে ভ্যাকসিন ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ে। কার্যকর প্রমাণিত হওয়ার পরই অনুমোদন দেওয়া হবে ভ্যাকসিনের।

তবে যে ভ্যাকসিনটি মানবদেহে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ এবং কার্যকর প্রমাণিত হবে সে ভ্যাকসিনটিই করোনা চিকিৎসায় ব্যবহার করা হবে। এক্ষেত্রে দরিদ্র ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ভ্যাকসিনের সরবরাহ ও প্রাপ্তি নাগালের মধ্যে থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে। সকলের অ্যাক্সেস নিশ্চিত করার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল এবং বৈশ্বিক সমন্বয় রাখতে গাভি (গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ভ্যাকসিন্স অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন) কাজ করবে।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স গাভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. শেঠ বার্কলে পরবর্তী বড় চ্যালেঞ্জ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের সর্বজনীন বণ্টন ও সরবরাহ নিশ্চিতের বিষয়ে কথা বলেন। সাক্ষাৎকারে তিনি বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন পাশাপাশি বিশ্বের দরিদ্র ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ভ্যাকসিনের অ্যাক্সেস কীভাবে নিশ্চিত করা হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত মতামতও জানান।

তিনি বলেন, ‘স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর পাশাপাশি উচ্চ ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে সর্বাধিক ঝুঁকিপূর্ণ মানুষকে করোনা-১৯ ভ্যাকসিনের অ্যাক্সেস নিশ্চিত করতে আমাদের এখন সহায়তা প্রয়োজন।’

প্রশ্ন: দরিদ্র দেশগুলোর জন্য ভ্যাকসিন অ্যাক্সেসের অর্থায়ন কীভাবে হবে?

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) যুক্তরাজ্য দ্বারা আয়োজিত গ্লোবাল ভ্যাকসিন সামিটে বিশ্ব নেতারা ৮.৮ বিলিয়ন ডলার সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি জানিয়েছে। এই সহায়তা তহবিলের একটি বড় অংশ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের জন্য ব্যয় করা হবে।

প্রশ্ন: এই অর্থের বণ্টন কীভাবে হবে?

এই তহবিল থেকে প্রাপ্ত অর্থ দ্বারা ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বের দরিদ্রতম দেশগুলোতে ৩০০ মিলিয়ন শিশুদের টিকা দিতে সহায়তা করবে। এর বাইরে স্বল্প ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর জন্য ভ্যাকসিন সরবরাহ করতে ৫৬৭ মিলিয়ন ডলার শুধুমাত্র পরিবহন খরচে ব্যয় হবে।

প্রশ্ন: গাভি কী?

গাভি এর পূর্ণরূপ হলো (গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ভ্যাকসিন্স অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন)। এটি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ইমিউনাইজেশনে অর্থায়ন করা সংস্থা (সরকারি-বেসরকারি বিশ্ব স্বাস্থ্য অংশীদারিত্ব)। যা মূলত দরিদ্র দেশগুলোতে টিকাদান অ্যাক্সেসকে বাড়াতে কাজ করে। এটি বিল ও মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন দ্বারা ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর সদর দফতর সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে অবস্থিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও