কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনাকালেও বেড়েছে পাটপণ্য রপ্তানি

ঢাকা টাইমস প্রকাশিত: ০৯ জুন ২০২০, ১৯:৩২

করোনাভাইরাসের এই মহামারীর সময় বৈশ্বিক বাণিজ্যে যখন প্রায় থেমে গেছে, তখনও বাংলাদেশ থেকে পুরোদমে রপ্তানি হয়েছে সোনালি আঁশ খ্যাত পাটসহ সব ধরনের পাটপণ্যের রপ্তানি। শুধু তাই নয়, নির্ধারি লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে রপ্তানি আয়। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭৫ কোটি ২৫ লাখ ডলার। আর এই সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ৮১ কোটি ৭৯ লাখ ডলার।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে পাটপণ্য থেকে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৮২ কোটি ৪০ লাখ ডলার। সে হিসাবে জুলাই থেকে মে পর্যন্ত রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭৫ কোটি ২৫ লাখ ডলার। অন্যদিকে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পাট ও পাটজাত পণ্য থেকে রপ্তানি আয় ছিল ৮১ কোটি ৬২ লাখ ডলার। আর ওই অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত পাটপণ্যে রপ্তানি আয় হয়েছিল ৭৭ কোটি ৩৫ লাখ ডলার।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি অর্থবছর পুরো না হতেই ১১ মাসে পাট ও পাটজাত পণ্য থেকে রফতানি আয় হয়েছে ৮১ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। অর্থাৎ এ সময়ে পাট ও পাটজাত পণ্যে ১১ মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আয় বেড়েছে ৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে আয় বেড়েছে ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এই ১১ মাসের রপ্তানি আয় গত অর্থবছরের মোট রফতানি আয়ের চেয়ে ১৭ লাখ ডলার বেশি।

ইপিবি সূত্র বলছে, চলতি অর্থবছরের বড় একটি সময়ে মন্থর গতি দেখা গেছে। ডিসেম্বর থেকেই করোনাভাইরাসের ধাক্কায় পণ্য রপ্তানির প্রায় প্রতিটি খাতেই নেতিবাচক প্রবণতা দেখা গেছে। গেল ১১ মাসে দেশের রফতানি আয়ও লক্ষ্যমাত্রা স্পর্শ করতে পারেনি। এখন পর্যন্ত আয় গেল অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে কম।

ইপিবির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১১ মাসে রপ্তানি কম হয়েছে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৮ শতাংশ। এই সময়ের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আয় কম হয়েছে ২৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এ সময়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪ হাজার ১৫৫ কোটি ডলার থাকলেও রফতানি হয়েছে তিন হাজার ৯৫ কোটি ডলারের পণ্য। গত বছরের একই সময়ে এই পরিমাণ ছিল তিন হাজার ৭৭৫ কোটি ডলার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও