করোনায় যে কোনো মূল্যে প্রাণ বাঁচানোই ছিল চীনা নীতি

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৭ জুন ২০২০, ২২:১৭

নিজেদের করোনাভাইরাস মোকাবিলা নিয়ে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে চীন। রোববার ‘কোভিড-১৯ মহামারি প্রতিরোধে চীনের কার্যক্রম’ শীর্ষক এই শ্বেতপত্রে দেশটি ‘বিস্তারিত তথ্য ও বাস্তবতার নিরিখে’ মহামারি কোভিড-১৯ প্রতিরোধের তাদের কঠোর ও সফল প্রক্রিয়াগুলো তুলে ধরেছে।

সেখানে মহামারি প্রতিরোধে নিজেদের অভিজ্ঞতা ও কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতির বিবরণ দিয়ে ভাইরাসটির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একতা ও সহযোগিতার ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। তথ্য গোপনের অভিযোগে প্রত্যাখ্যান করে চীন বলেছে, প্রাদুর্ভাবের শুরুতেই ভাইরাসটি সম্পর্কে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে তথ্য জানিয়েছে তারা।

দীর্ঘ ও বিস্তারিত এই দলিলের সর্বত্রই ‘মানুষকে শীর্ষ স্থানে রাখা’ এবং ‘যে কোনো মূল্যে প্রাণ বাঁচানো’ শব্দগুচ্ছ বারবার উল্লেখ করা হয়েছে। বিশ্বের সর্বাধিক অর্থাৎ ১৪০ কোটি জনসংখ্যার দেশ হিসেবে এত অল্প সময়ের মধ্যে চীন কিভাবে বৈশ্বিক মহামারি করোনা বিস্তার ঠেকাতে সক্ষম হলো তারই অভিজ্ঞতা এই শ্বেতপত্র। কোভিড-১৯ প্রতিরোধের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে ক্ষমতাসীন চীনের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি) দৃঢ় ও চৌকস নেতৃত্বের বিষয়টি সবার সামনে এসেছে।

ভাইরাসটির প্রকোপ শুরুর পর চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং সবসময় মানুষের প্রাণহানি ঠেকানোর বিষয়টি ও সুস্থতার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার স্থানে রাখেন বলে জানানো হয়েছে। প্রেসিডেন্ট শির নেতৃত্ব ও নিদের্শনায় করোনার উৎপত্তিস্থল হুবেই প্রদেশ ও তার রাজধানী উহান দ্রুত লকডাউন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শ্বেতপত্রে বলা হচ্ছে, ‘একটি বিশেষ সংকটে নেওয়া এই ব্যবস্থা একটি বড় দেশের নেতা হিসেবে তার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি, দায়িত্ববোধ, প্রাণ ও নিরাপত্তার ওপর গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি ফুটে ওঠে।’

শ্বেতপত্রে আরও বলা হয়, প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং করোনা নিয়ে অন্তত ১৪ বার সিপিসি কেন্দ্রীয় কমিটির পলিট ব্যুরোর স্থায়ী কমিটির সভায় নিজে উপস্থিত থাকেন এবং সভাপতিত্ব করেন। তিনি বেইজিং ও উহান ছাড়াও অন্যান্য শহর পরিদের্শন করে পরিস্থিতি বুঝে সময়মতো যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন ও নিদের্শনা দেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও