কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনা সঙ্কটে নাগরিকদের পাশে ‘৩৩৩’

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ৩১ মে ২০২০, ১৬:৪২

করোনা ভাইরাসের এ সঙ্কটের সময়ে দেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হেল্পলাইনে পরিণত হয়েছে কল সেন্টার ‘৩৩৩’। যেকোনো সময়ে ‘৩৩৩’ নম্বরে ফোন দিয়ে মানুষ করোনা ভাইরাস সম্পর্কে তথ্য, চিকিৎসকের পরামর্শ, খাদ্যসহ বিভিন্ন সহায়তা পাচ্ছে। সরকারের এ ইতিবাচক উদ্যোগটি সাধারণ জনগণের মধ্যে বহুল প্রশংসিত ও গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে। সরকারের একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রকল্পের আওতায় ‘৩৩৩ কল সেন্টার’ জাতীয় তথ্য ও সেবা দেওয়ার কাজ করছে, যার সার্বিক সহযোগিতায় রয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড। জেনেক্স ইনফোসিস এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, দেশের এ দুর্যোগে অধিকাংশ অফিস-আদালত যখন বন্ধ, তখন বিরতিহীন সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে ৩৩৩-এ নিয়োজিত জেনেক্স কর্মীরা।

সরকারি সেবা প্রাপ্তির পদ্ধতি, সরকারি কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে তথ্য ও নাগরিকসেবা প্রাপ্তির বিষয়ে অভিযোগ জানানো দিয়ে কার্যক্রম শুরু করে এ কল সেন্টার। তবে এখন পরিবেশ দূষণ, সরকারি গাছকাটা, ভোক্তা অধিকার, ভেজাল নিয়ন্ত্রণ, মাদক, চোরাচালান, ইভটিজিং,বাল্যবিয়ে প্রতিরোধসহ নানা সামাজিক সমস্যা সমাধানের জন্যও কাজ করছে কল সেন্টারটি। মার্চের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত হওয়ার পর এ সম্পর্কে তথ্যসেবা দেওয়া চালু করে ৩৩৩ কল সেন্টার।

পরে চিকিৎসাবিষয়ক ফোন আসতে শুরু করায় এটুআই এর সহযোগিতায় প্রযুক্তি নির্ভর কারিগরি সমন্বয় করা হয়। ফলশ্রুতিতে এখন ৩৩৩ নম্বরে কল করলেই যেকোনো গ্রাহককে সরাসরি চিকিৎসকদের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় খাদ্য সহযোগিতার আবেদন এবং ত্রাণ সহায়তা কর্মসূচি সংক্রান্ত তথ্য ও সেবা ৩৩৩ কল সেন্টারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দেশের আটটি বিভাগ থেকে জরুরি খাদ্য সহায়তাবিষয়ক অনুরোধ প্রতিদিনই প্রশাসন ও স্থানীয় প্রতিনিধিদের কাছে পাঠানো হচ্ছে।

জেনেক্স ৩৩৩ টিমের কর্মী শাহীন বলেন, ‘৩৩৩ এ কাজ করার সুবাদে প্রতিদিনই অসহায় মানুষদের সহযোগিতা করার সুযোগ হচ্ছে।’ এক মানবিক অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে তিনি জানান, চট্টগ্রাম থেকে এক নারী ফোন দেন ৩৩৩ এ। তার স্বামী দিনমজুর। তিনি চার সন্তানের জননী। চলাচলে বিধিনিষেধের কারণে কাজ নেই স্বামীর। সন্তানদের মুখে খাবার নেই। হঠাৎ প্রতিবেশির কাছ থেকে জানতে পারেন ৩৩৩-এ ফোন করলে সহায়তা পাওয়া যায়। ওই নম্বরে ফোন করেন তিনি। রাত ১১টা নাগাদ তার বাড়িতে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেন জেলা প্রশাসন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও