কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনা রোগীকে শুরুতে প্লাজমা থেরাপি দিলে মিলবে ভালো ফল

বাংলা নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২০, ২২:০৫

ঢাকা: প্লাজমা থেরাপির সুফল সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগের  অধ্যাপক ও প্লাজমা থেরাপি সাব কমিটির প্রধান অধ্যাপক ডা. এম এ খান। আক্রান্ত হওয়ার প্রথম দিকে যদি কারো শরীরে প্লাজমা থেরাপি প্রয়োগ করা যায় তাহলে ভালো ফল পাওয়া যায় বলেও জানান তিনি। শুক্রবার (২৯ মে) একটি ভিডিওবার্তায় তিনি বলেন, ন্যাশনাল এক্সপান্ডেট অ্যাক্সেস প্রোগ্রামের মাধ্যমে প্লাজমা থেরাপির সুফল বা এর কার্যক্রম যেন সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতে পারি এজন্য স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। 


‘এই পরিকল্পনার মাধ্যমে ব্লাড ট্রান্সফিউশন বিভাগ প্লাজমা সংগ্রহ করবে। তারা এসোপি তৈরি করবে এবং এসোপির মাধ্যমে কাদের থেকে প্লাজমা সংগ্রহ করা হবে, কতখানি প্লাজমা কীভাবে সংগ্রহ করা হবে, কি পরিমাণে প্রয়োগ করা হবে এগুলো লিপিবদ্ধ থাকবে। প্লাজমা প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই এন্টিবডি টাইটার করতে হবে।’ তিনি বলেন, প্লাজমা দেওয়ার জন্য এফডিএ একটি অ্যাপ্রুভাল দিয়েছে সেটা হলো আইএনডি অর্থাৎ ইনভেস্টিগেশনাল নিউ ড্রাগস হিসেবে।


এই পরিকল্পনার মাধ্যমে যদি আমরা প্লাজমা ডিসট্রিবিউশন করি তাহলে একটা তালিকা থাকবে। কাদের প্লাজমা দেওয়া হচ্ছে এবং কী পরিমাণ সুফল পাওয়া যাচ্ছে, সেই ডাটাগুলো সংরক্ষণ থাকবে। ‘করোনা থেকে সুস্থ হওয়া রোগীর কাছ থেকে যে প্লাজমা নেওয়া হয় তার মধ্যে প্রচুর পরিমাণ এন্টিবডি থাকে। যা করোনা আক্রান্ত রোগীর শরীরে গিয়ে ভাইরাসের সঙ্গে যুদ্ধ করে ভাইরাসটিকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়। তখন ভাইরাসটা আর কোষের মধ্যে ঢুকতে পারে না।


দেখা গেছে যদি কোনো করোনা রোগীকে আক্রান্ত হওয়ার প্রথম সপ্তাহের মধ্যে আমরা এই প্লাজমা থেরাপি দিতে পারি তাহলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।’ অধ্যাপক ডা. এম এ খান বলেন, আর করোনা রোগী যখন আইসিইউতে চলে যায় অথবা যখন ভেন্টিলেটরে থাকে তখন তার ফুসফুস অনেক ড্যামেজ হয়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও