কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

গেঞ্জি কাপড়ের 'এলা' মাস্ক

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২০, ১১:৫৬

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) একটি প্রকল্পের আওতায় সারা দেশে গেঞ্জি (নীট) কাপড় দিয়ে বানানো মাস্ক বিনা মূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। এ উদ্যোগে অংশীদার হয়েছে এলা অ্যালায়েন্সের সদস্য বেক্সিমকো, রেডিসন, পলমল গ্রুপসহ ১০টির বেশি পোশাক কারখানা। প্রকল্পের অধীনে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে দেশব্যাপী মাস্ক বিতরণের উদ্যোগটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গত ১৯ মার্চ গ্রহণ করা হয়। সারাদেশে মাস্ক বিতরণের পাশাপাশি এলা অ্যালায়েন্সের সদস্যরা তাদের নিজস্ব শ্রমিক, কমিউনিটি ও কর্মকর্তাদের মধ্যে এ পর্যন্ত ২০ লাখের বেশি মাস্ক বিতরণ করেছে।

মামুনুর রহমান ইএলএলএ (ইকো–ফ্রেন্ডলি লো–কস্ট লিকিইড এবজরবেন্ট) প্যাড বা এলা প্যাডের উদ্যোক্তা। এলা অ্যালায়েন্সের কো–অর্ডিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মামুনুর রহমান জাতিসংঘে দীর্ঘদিন জেন্ডার বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেছেন। ঝুট কাপড় দিয়ে প্যাড বানানোর উদ্যোক্তা হিসেবে পেয়েছেন আন্তর্জাতিক পুরস্কার ও স্বীকৃতি। গত বছরও পেয়েছেন স্টাডি ইউকে অ্যালামনাই এর উদ্যোক্তা অ্যাওয়ার্ড। এবার বিভিন্ন পোশাক কারখানায় কাটিং টেবিল থেকে ফেলে দেওয়া গেঞ্জি কাপড়ের ঝুট দিয়ে কারখানার কর্মীরাই এই মাস্ক তৈরি করছেন।


মামুনুর রহমান বললেন, কারখানার কাটিং টেবিল থেকে ফেলে দেওয়া কাপড় দিয়ে প্যাড, মাস্ক, উড়োজাহাজে যাত্রীদের আরামের জন্য চোখে দেওয়ার জন্য চশমা বা চশমার আদলে তৈরি পণ্যটিসহ বিভিন্ন পণ্যই তৈরি করা সম্ভব। নতুন করোনাভাইরাস (কোভিড–১৯) বিস্তারে বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও দিশেহারা অবস্থার তৈরি হয়েছে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত কার্যকরী উপায় হচ্ছে মাস্ক ব্যবহার। এ পরিস্থিতিতে স্বল্প পরিসরে দক্ষ কর্মীর মাধ্যমে ঝুট গেঞ্জি কাপড় দিয়েই মাস্ক বানানো শুরু করি এবং পরে এলা অ্যালায়েন্স সরকারি উদ্যোগে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পায়। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে শ্রমিকদের নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন কারণে মাস্ক উৎপাদন কিছুটা সীমিত পরিসরে হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও