কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

অন্য রকম ঈদ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২০, ২০:৪৫

এবারের রমজানটা কেটেছে অন্য রকমভাবে। অফিসে অধিকাংশ দিন যাওয়া লাগেনি, তাই বাসায় থেকে বেশি বেশি ইবাদত-বন্দেগি করার সুযোগ পেয়েছি।
এই রমজানে প্রথম পরিবারের সবাইকে নিয়ে এশার এবং তারাবিহর নামাজ জামাতে আদায় করেছি। বাবা, মা, স্ত্রী এবং মেয়ে মানহা ছিল নামাজের নিয়মিত মুসল্লি। আমার ছেলে মাহাদ মাঝেমধ্যে তার খেলা রেখে এসে যোগ দিয়েছে। জামাতে নামাজ পড়ে এবং নামাজ শেষে একসঙ্গে দোয়া করা ছিল সত্যিকারের এক অসাধারণ অনুভূতি। এটা সারা জীবন মনে থাকবে। করোনার কারণে জীবনে এই দুর্লভ সুযোগ আমরা পেয়েছি।

ইউটিউবের মাধ্যমে বাংলা তরজমাসহ নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত শুনেছি। নফল নামাজ এবং জিকির-আসকার অন্য যেকোনো রমজানের তুলনায় অনেক বেশি করেছি। নিয়মিত ইসলামি বই পড়েছি। আরেকটি কাজ করেছি সেটা হলো ইসলামি গান (হামদ-নাত) শোনা, এটার সবচেয়ে ভালো দিক হলো আমার মেয়ে ও ছেলে এখন সারা দিন-রাত গুনগুন করে এই গানগুলো গায়। ওদের কচি মুখে গানগুলো শুনতে খুবই ভালো লাগে। এই রমজানে আল্লাহ আমাদের সবার সব ধরনের ইবাদত-বন্দেগি কবুল করুন, আমিন।

যেহেতু রমজানটা অন্য রকম গেছে, তাই ঈদটাও অন্য যেকোনো ঈদের তুলনায় অন্য রকম হবে, এটা বুঝতে পেরেছি। বাবা-মায়ের অনেক পীড়াপীড়ি সত্ত্বেও সুযোগ থাকার পরেও গাড়ি নিয়ে এবার ঈদে গ্রামের বাড়িতে যাইনি। এটা করেছি পরিবারের সবার এবং গ্রামের আত্মীয়স্বজনদের ভালোর কথা চিন্তা করেই। আশা করি আমার মতো অনেকেই এটা করেছেন। আমরা সবাই যদি নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতন থাকি তাহলে সুন্দরভাবে করোনার এই কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পারব ইনশা আল্লাহ।

বিভিন্ন ইসলামি শিক্ষাবিদের পরামর্শ অনুযায়ী পরিবারের সবাইকে নিয়ে বাসায় জামাতে ঈদের নামাজ আদায় করেছি। এটাও জীবনে এক নতুন অভিজ্ঞতা। প্রতিবার তো ঈদগাহে বা মসজিদে গিয়ে ঈদের নামাজ আদায় করি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও