ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দিতে কমিউনিটি রেডিওর নিরলস প্রয়াস
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘আম্পান’ মোকাবিলা ও দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি হ্রাস করার জন্য দেশের উপকূলীয় ৮টি কমিউনিটি রেডিও ও দু’টি অনলাইন রেডিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ এনজিওস নেটওয়ার্ক ফর রেডিও অ্যান্ড কমিউনিকেশন (বিএনএনআরসি)। বৃহস্পতিবার (২১ মে) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তারা এ তথ্য জানায়। এতে বলা হয়, রোববার (১৭ মে) থেকে বিরতিহীনভাবে ২৭৪ ঘণ্টা অনুষ্ঠান সম্প্রচার করেছে রেডিওগুলো। ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত তাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত ছিল।
ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতি মোকাবিলায় নিয়োজিত রেডিও স্টেশনগুলো ছিল কমিউনিটি রেডিও লোকবেতার ৯৯.২ এফএম (বরগুনা), কমিউনিটি রেডিও নলতা ৯৯.২ এফএম (সাতক্ষীরা), কমিউনিটি রেডিও কৃষি ৯৮.৮ এফএম (বরগুনা), কমিউনিটি রেডিও সাগরগিরি ৯৯.২ এফএম (সীতাকু-, চট্টগ্রাম), অনলাইন রেডিও দ্বীপ (সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম), কমিউনিটি রেডিও নাফ ৯৯.২ এফএম (টেকনাফ, কক্সবাজার), কমিউনিটি রেডিও মেঘনা ৯৯.০ এফএম (ভোলা), কমিউনিটি রেডিও সাগরদ্বীপ ৯৯.২ এফএম (হাতিয়া, নোয়াখালী) এবং অনলাইন রেডিও ভৈরব (বাগেরহাট)।