You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মায়ের থেকে দূরে শত নবজাতক

ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের এক হোটেলে জ্বলজ্বলে ঝাড়বাতির নীচে গর্ভ ভাড়া করা মায়েদের কয়েক ডজন শিশু শুয়ে অপেক্ষা করছে মা-বাবার জন্য৷ করোনার কারণে জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশে আটকে পড়া মা-বাবা এসব শিশুকে কাছে নিতে পারছে না৷ এই অস্বাভাবিক দৃশ্যটি কিয়েভের কাছেই প্রজনন ক্লিনিক ভেনিসের৷ সাধারণত সারোগেট মা বা গর্ভ ভাড়া করা মায়েদের শিশুর জন্মের পর তাদের মা বাবাই শিশুদের প্রথম দেখেন, কাছে থাকেন৷ কিন্তু এবার করোনা মহামারির কারণে এসব শিশুকে মাস্ক পরে নার্সদেরই দেখাশোনা করতে হচ্ছে ৷ এদের মধ্যে কয়েক সপ্তাহ বয়সি শিশুও রয়েছে৷ শিশুদের ১২ জন জার্মানি, ২০ জন চীন, ছয়জন স্পেন, চারজন ইটালি এবং ফ্রান্সে যাওয়ার কথা থাকলেও সীমান্ত বন্ধ থাকায় ওদের মা-বাবা এখন তাদের সন্তানকে নিজেদের কাছে নিতে পারছেন না৷ ইউক্রেনের সংসদ সদস্য ও মানবাধিকার কর্মী লুডমিলা ডেনিসোভা ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে নবজাতদেরর মা-বাবার জন্য ইউক্রেন ভ্রমন সহজ করার অনুরোধ করলেও এখনো এর সমাধান হয়নি৷ ইউক্রেনে সব মিলিয়ে এরকম মোট ১০০ শিশু ওদের মা-বাবার অপেক্ষায় আছে৷ অপেক্ষা দীর্ঘ হলে শিশুর সংখ্যা বেড়ে এক হাজারও হতে পারে বলে জানান লুডমিলা ডেনিসোভা৷ খবর ডয়চে ভেলের। ইউরোপের অনেক দেশেই বাণিজ্যিকভাবে সারোগেসি বা গর্ভভাড়া নিষিদ্ধ৷ তবে গর্ভভাড়া বৈধ ইউক্রেনে৷ বায়োটেক্সকম প্রতিষ্ঠানের কাস্টোমারদের দেয়া তথ্য থেকে জানা যায় প্রতিটি শিশুর জন্য কোম্পানিটি শিশুর মা-বাবার কাছ থেকে ৪০ থেকে ৬৫ হাজার ইউরো পর্যন্ত নিয়ে থাকে৷ প্রজনন ক্লিনিক ভেনিসের মালিক অ্যালবার্ট টটশিলোভস্কি নিশ্চিত করে বলেছেন, ভেনিসে ‘বেবিরুমে' আটকে থাকা শিশুরা সুস্থ আছে, ভাল আছে৷ অন্যদিকে এসব শিশুর মা-বাবাদের কেউ কেউ ২০ বছর ধরে অপেক্ষা করছেন একটি সন্তানের জন্য৷ তাদের মধ্যে অনেকেই ধীরে ধীরে অধৈর্য হয়ে পড়েছেন৷ শিশুকে বুকে তুলে নেয়ার এই দীর্ঘ অপেক্ষা সহ্য করতে না পেরে, কেউ কেউ কান্নায় ভেঙে পড়ছেন৷
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন