You have reached your daily news limit

Please log in to continue


করোনা: বগুড়ার দর্জিপাড়ায় নেই আগের সেই সরগরম

হাতে গোনা আর মাত্র কয়েকদিন পরেই ঈদ। প্রতি বছর এ সময়টাতে দর্জিপাড়ার মানুষ নতুন পোশাক বানাতে দিনরাত ব্যস্ত থাকতো। দর্জিপাড়ায় দর্জিদের ঘুম হারাম হয়ে যেত কাজের চাপে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পোশাক তৈরির কারখানায়-কারখানায় চলতো ঘুমহীন, বিশ্রামহীন শ্রমিকের কাজ। দর্জিপাড়ার পাশ দিয়ে গেলেই বাতাসে ভেসে আসতো সেলাই মেশিন আর কাঁচির শব্দ। শব্দই বলে দিতো কারিগররা ঈদের পোশাক তৈরিতে কতোটা ব্যস্ত। কিন্তু এ বছর করোনা ভাইরাস সবকিছু পাল্টে দিয়েছে। দর্জিপাড়ায় নেই শ্রমিকের সেই ঘুমহীন, বিশ্রামহীন কাজের ব্যস্ততা। মঙ্গলবার (১৯ মে) বগুড়া শহরের একাধিক দর্জি-প্রতিষ্ঠান ঘুরে ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল কাজহীন তাদের অলস সময় কাটানোর কথা। বিগত বছরগুলোর চেয়ে এবার স্বল্প কাজ হাতে নিয়ে ব্যতিক্রম সময় পার করছে তারা। কেননা করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে গত ২৬ মার্চ থেকে সারাদেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। এতে সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলোর সঙ্গে সঙ্গে দোকান-পাট ও মার্কেটগুলোও বন্ধ হয়ে যায়। এ ছুটি কয়েক দফায় বাড়ানো হয়। এক পর্যায়ে বগুড়ায় করোনায় আক্রান্তদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় গত ২১ এপ্রিল থেকে জেলাকে লকডাউন বা অবরুদ্ধ ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী প্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর গত ১০ মে সারাদেশের ন্যায় বগুড়ার মার্কেটগুলো খুলে দেওয়া হয়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে কেনা-কাটা করার জন্য সরকারি নির্দেশনা থাকলেও কেউ তা না মানায় তিনদিনের মাথায় ১৩ মে দুপুরে প্রশাসনের নির্দেশে তা বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং সোমবার (১৮ মে) থেকে পুনরায় সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শহরের সকল মার্কেট খুলে দেওয়া হয়েছে। করোনা ভাইরাসের কারণে এমন পরিস্থিতিতে দর্জিপাড়ায় খুব অল্প পরিসরে অর্ডার নিয়ে কাজে হাত দিয়েছেন শ্রমিকরা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন