You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কাজ করলেও বেতন নাই, লেবানন থেকে ফিরতে চায় শ্রমিকরা

ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের কারণে লেবাননে মুজরি পাচ্ছে না শ্রমিকরা। তাই নিজ দেশে ফিরে আসতে চায় সেখানে থাকা বংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের প্রবাসী শ্রমিকরা। অনেক পরিবার তাদের বিদেশী গৃহকর্মীকে নিয়োগদাতা এজেন্সির কাছে ফেরত পাঠাচ্ছে। কারণ এদের দেশে ফেরত পাঠানোর খরচও তারা দিতে রাজি নয়। আবার অনেক গৃহকর্মী দীর্ঘদিন বেতন না পেয়ে পালিয়ে আসছে এবং নিজ দেশের দূতাবাসে ধরনা দিচ্ছে দেশে আসতে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ লেবাননে বর্তমানে দেড় লাখের বেশি বিদেশী শ্রমিক বৈধভাবে আছে, বাকী ৮০ হাজার কাজ করে অবৈধভাবে। লেবাননের জাতীয় মানবধিকার কমিশনের সদস্য বাসাম কানতার আরব নিউজকে বলেন, ‘আমরা আটকে থাকা ২৬ জন ফিলিপাইনের নাগরিকের কয়েকটি ভিডিও ক্লিপ পেয়েছি। এতে দেখা যায় লেবাননের হাদাসা এলাকায় ফিলিপাইনের দূতাবাসের পাশে একটি ভবনে ২৬ জন নারী শ্রমিক আটকে আছে। যাদের সঙ্গে একজন গর্ভবতী নারীও আছে। তারা খুবই জরাজীর্ন একটি কক্ষে ৩৫ দিনের বেশি আটকা আছে। এ ব্যাপারে আমরা ফিলিপাইনের দূতাবাসে গিয়ে তাদের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা জানাল, সেখানে আরো ১০০ শ্রমিক দেশে ফেরার জন্য অপেক্ষা করছে।’ লেবাননে র‌্যামকো কম্পানিতে পরিচ্ছন্নতা কাজে থাকা বাংলাদেশের শ্রমিকরা এখনও তাদের পাওনা টাকার জন্য অপেক্ষা করছে। তাদের সঙ্গে কম্পানির চুক্তি ছিল লেবাননের মুদ্রায় নয় বরং ডলারে মুজরি প্রদান করা হবে। কিন্তু তা না পেয়ে গত সপ্তাহে এক ডজনের ওপর শ্রমিক কম্পানির অফিসে বিক্ষোভ করে। বাসাম কানতার বলেন, ‘শ্রমিকদের প্রতি কম্পানির আচরণ আধুনিক দাস প্রথার মতো।’ এদিকে দেশটির জেনারেল ডিরেক্টোরেট অব জেনারেল সিকিউরিটির পক্ষ থেকে গত শনিবার ঘোষণা দেয়া হয়েছে, যে সব বিদেশী শ্রমিক স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরতে চায় তাদের যাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে ওই সব দেশের দূতাবাস বা সংশ্লিষ্ট বিভাগের সহযোগিতায়। জানানো হয়, ফেরত পাঠানোর এ প্রক্রিয়া শুরু হবে ২০ মে থেকে। শুরুতে মিশর ও ইথিওপিয়ার নাগরিকরা বৈরুতে রফিক হারিরি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে তাদের দেশে যাবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন