কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

এক রহস্যময় ব্যক্তি চেক প্রজাতন্ত্রকে করোনা থেকে বাঁচালেন?

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ১৬ মে ২০২০, ১৭:২৬

চেক প্রজাতন্ত্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জন হামেক জানান যে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সরকারি বিশেষজ্ঞ চেক সরকারকে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। এতে দেশটি করোনা বিপর্যয়ের হাত থেকে অনেকটাই রক্ষা পেয়েছে।  চেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার প্রাথমিক পর্যায়ে সঙ্কটের বিষয়ে সরকারের প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনার সময় এ কথা বলেন। জন হামেক বলেন, যে মুহুর্তে আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে, ট্রেনটি (করোনা প্রাদুর্ভাব) আমাদের কাছে বিপরীত দিক থেকে চলে আসছিল, সে সময় আমি একটি গাণিতিক মডেল দেখেছিলাম।এটা ইতালি এবং স্পেনের উন্নয়নের উপর ভিত্তি করে দেখিয়েছিল যে, কীভাবে আমাদের দেশে সংক্রামিত মানুষের সংখ্যা বাড়বে এবং  স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার অবনতি কখন হবে। তিনি বলেন, মডেলটির লেখক যখন এটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন করেছিলেন, তখন সম্পূর্ণ নীরবতা নেমে এসেছিল। আমরা বুঝতে পেরেছিলাম যে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আমাদের উপর বিশাল সমস্যা এসে পড়বে। আমি তখন বলেছিলাম যে, প্রধানমন্ত্রীর অবশ্যই মডেলটি দেখতে হবে।  স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিটি তার নামটি প্রকাশ করতে চান না। কারণ তিনি বিখ্যাত হতে চান না। করোনার এই সময়ে চেক রিপাবলিক প্রথম দেশগুলির মধ্যে একটি, যা লকডাউন  ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করেছিল। ইতালির মতো ক্ষতিগ্রস্থ দেশগুলির  সাথে দেশটি সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েলি। এই পদক্ষেপ দেশটির তুলনামূলকভাবে কম মৃত্যু এবং সংক্রমণের হারের কারণ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।  তিনি বলেন, আমরা এখনও তার (বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি) দলের সাথে কাজ করছি। তিনি এ দেশের জন্য বিপুল পরিমাণ কাজ করেছেন। তিনি যদি রাজি হন তবে আমি প্রকাশ্যে তাকে ধন্যবাদ জানাব  হামেক জানান,  এই বিশেষজ্ঞের সাথে একত্রে গণিতের মডেলটি জাতীয় সুরক্ষা কাউন্সিলের কাছে উপস্থাপন করেছেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী আন্দ্রেজ বাবিয়াসহ সরকারের কিছু সদস্য মডেলটিতে বিপর্যয়কর পরিস্থিতিটির পূর্বাভাস দেয়ার বিষয়ে বিশ্বাস করতে দ্বিধায় ছিলেন। তিনি বলেন, আমি আমার মোবাইল ফোনে নম্বরগুলি রেখেছি। প্রতিদিন আমি নিশ্চিত হওয়া আক্রান্তের সংখ্যাগুলি পরীক্ষা করেছিলাম। এটি প্রায় সঠিক মডেলের সাথে ’ফিট’ করে। প্রধানমন্ত্রীও একই কাজ করেছিলেন। যখন এটি পঞ্চম বা ষষ্ঠ দিনে প্রকাশিত হয় তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে আমরা সমস্যায় আছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও