কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য আরও ৯ হাজার টন চাল বরাদ্দ

প্রতিদিনের সংবাদ প্রকাশিত: ১৬ মে ২০২০, ১০:২৪

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশাপাশি কর্মহীনদের তাৎক্ষণিক মানবিক সহায়তা দিতে আরো ৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা এবং ৯ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা ত্রাণ হিসেবে বিতরণের জন্য এবং ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে শিশুখাদ্য কিনতে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এই ত্রাণ বরাদ্দ দিয়ে বৃহস্পতিবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের মহাপরিচালককে চিঠি পাঠিয়েছে। এরপর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর জেলা প্রশাসকদের এসব ত্রাণ বরাদ্দ দিয়ে আদেশ জারি করেছে। দেশে লকডাউন শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ৬৪ জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সহায়তার জন্য সরকার ৯১ কোটি ৪৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা এবং ১ লাখ ৭২ হাজার ৮১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিল। জেলা প্রশাসকদের দুর্যোগ পরিস্থিতিতে মানবিক সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন নির্দেশিকা অনুসরণ করে এসব ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করতে বলা হয়েছে। পৌর এলাকায় বেশি সংখ্যক কর্মজীবী মানুষ বসবাস করে বলে জেলা প্রশাসকদের বরাদ্দের ক্ষেত্রে পৌর এলাকাকে বেশি গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে। বরাদ্দপত্রে বলা হয়েছে, ত্রাণসামগ্রী হিসেবে শাকসবজি কিনে বিতরণ করা যেতে পারে। এছাড়া প্রত্যেক ত্রাণ গ্রহণকারী কমপক্ষে পাঁচটি করে গাছ লাগানোর অনুরোধ করা যেতে পারে। আর শিশুখাদ্য কেনার শর্তে বলা হয়েছে, শিশুখাদ্য কেনার ক্ষেত্রে সরকারি ক্রয়বিধিসহ সংশ্লিষ্ট সব বিধিবিধান ও আর্থিক নিয়ম যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে হবে। সরকারিভাবে কিনে মিল্কভিটার উৎপাদিত গুঁড়োদুধ ত্রাণসামগ্রী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। তবে পাঁচ বছরের কম বয়সি শিশুদের এই দুধ দেওয়া যাবে না। এছাড়া শিশুখাদ্য হিসেবে খেঁজুর, বিস্কুট, ফর্টিফায়েড তেল, ব্রাউন চিনি, সুজি, মশুর ডাল, সাগু, ফর্টিফায়েড চাল, ওয়াটার পিউরিফায়ার ট্যাবলেট, বাদাম, মানসম্মত রেডিমেইড ফুড স্থানীয়ভাবে কিনে বিতরণ করতে হবে। জেলা প্রশাসকদের যথাযথ শর্ত অনুসরণ করে ছাড় করা অর্থে শিশু খাদ্য কিনে তা বিতরণ করে নিরীক্ষার জন্য হিসাব সংরক্ষণ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও