মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা রমজান মাসের শেষ দশকের বেজোড় রাতগুলোতে মুমিন বান্দার জন্য রেখেছেন ফজিলত পূর্ণ রাত। যাকে পবিত্র কোরআনের ভাষায় বলা হয় ‘লাইলাতুল কদর’। আরবি ভাষায় ‘লাইলাতুল’ অর্থ হলো রাত্রি বা রজনী এবং ‘কদর’ শব্দের অর্থ সম্মান, মর্যাদা, মহাসম্মান। এ রাতে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন নাজিল করেছেন। আর এ রাতের ফজিলত বর্ণনা করতে গিয়ে মহান আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেন, إِنَّآ أَنزَلۡنَـٰهُ فِى لَيۡلَةِ ٱلۡقَدۡرِ وَمَآ أَدۡرَٮٰكَ مَا لَيۡلَةُ ٱلۡقَدۡرِ لَيۡلَةُ ٱلۡقَدۡرِ خَيۡرٌ۬ مِّنۡ أَلۡفِ شَہۡرٍ۬ تَنَزَّلُ ٱلۡمَلَـٰٓٮِٕكَةُ وَٱلرُّوحُ فِيہَا بِإِذۡنِ رَبِّہِم مِّن كُلِّ أَمۡرٍ۬ سَلَـٰمٌ هِىَ حَتَّىٰ مَطۡلَعِ ٱلۡفَجۡرِ বাংলা উচ্চারণ : ইন্না আনযালনাহু ফী লাইলাতিল কাদরি, ওয়ামা আদরাকা মা লাইলাতুল কাদরি, লাইলাতুল কাদরি খাইরুম মিন আলফি শাহর, তানাযযালুল মালাইকাতু ওয়াররূহ, ফিহা বিইযনি রাব্বিহিম মিন কুল্লি আমরিন, সালামুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর। > আমি একে (কোরআন) অবর্তীণ করেছি লাইলাতুল কদরে। > (হে রাসূল!) আপনি কি লাইলাতুল কদর সম্বন্ধে জানেন? > লাইলাতুল কদর হলো এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। > তাদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে এতে (এ রাতে) প্রত্যেক কাজের জন্য ফেরেশতারা এবং রূহ (জিবরিল আলাইহিস সালাম) অবর্তীণ হন। > শান্তিময় সেই রাত; যা ফজর উদয় পর্যন্ত অব্যহত থাকে। (সূরা : কদর ৯৭: ১-৫)। এ রাতের ইবাদতের ব্যাপারে প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) স্ত্রী-পরিবারসহ সারা জেগে থেকে ইবাদত-বন্দেগিতে অতিবাহিত করতেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.