দুর্নীতির দায়ে ৬ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেটার শফিকুল্লাহ শফিককে। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ, বিপিএলের ২০১৯ সালের সংস্করণে ফিক্সিংয়ের চেষ্টা করেছিলেন তিনি, সঙ্গে ২০১৮ সালে আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগে দুর্নীতি করেছেন বলেও জানিয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। সব মিলিয়ে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কোডের ৪টি ধারা ভাঙার অভিযোগ এসেছে, নিজের অপরাধ স্বীকার করেছেন বলে আনুষ্ঠানিক শুনানির প্রয়োজন হবে না বলেও জানানো হয়েছে। আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের দুর্নীতি দমন কোডের ২.১.১, ২.১.৩, ২.১.৪ ও ২.৪.৪ ধারা ভেঙেছেন শফিক। যেগুলোর মধ্যে আছে ফিক্সিং অথবা অন্য কাউকে অনপুযুক্ত উপায়ে প্রভাবিত করা, ঘরোয়া ম্যাচে ঘুষ বা পুরস্কার নেওয়ার মতো কর্মকান্ডে অংশ নেওয়া, যা ফলাফলে প্রভাব রাখতে পারে, অন্য কাউকে প্রভাবিত করা, দুর্নীতি দমন কমিশনকে এসব বিষয়ে অবহিত না করা। বিপিএলের শেষ আসরে সিলেট থান্ডারের হয়ে তিনটি ম্যাচ খেলেছেন শফিকুল্লাহ, করেছিলেন ২, ৬ ও ১০ রান। এ বিষয়ে এসিবির দুর্নীতি দমন ম্যানেজার সাইদ আনোয়ার বলেছেন, ‘এটা খুবই গুরুতর অপরাধ, এপিএল (আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগ) টি-টোয়েন্টির ২০১৮ সালের আসরে একজন সিনিয়র ক্রিকেট দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এই ক্রিকেটার ২০১৯ বিপিএলে আরেকটি হাই-প্রোফাইল ম্যাচে একজন সতীর্থকে দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত করতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন।’ এ বিবৃতিতে সব আফগানিস্তান ক্রিকেটারকে সতর্কও করেছেন তিনি, ‘যারা ভাবেন তাদের অবৈধ কর্মকান্ড এসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিটের কাছে পৌঁছাবে না।’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.