You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইরান-মার্কিন উত্তেজনা উপসাগরে বিপজ্জনক বাকযুদ্ধ, সংঘর্ষের ঝুঁকি

মার্কিন নৌবাহিনী গত সপ্তাহে জানায় উপসাগরে ইরানি সাঁজোয়া কিছু জলযান তাদের নৌবহরের সঙ্গে উস্কানিমুলক আচরণ করছে। পরপরই বুধবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এক টুইট করে তার নৌ কমান্ডারদের নির্দেশ দেন বিরক্ত করলে তারা যেন গুলি করে ইরানি বোটগুলো ধংস করতে দ্বিধা না করেন। বিবিসির কূটনৈতিক সংবাদদাতা জনাথন মার্কাস বলছেন, এ বছরের গোড়ার দিকে ইরানি রেভ্যুলিউশনারি গার্ডের (আইআরজিসি) শীর্ষ কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলেইমানিকে হত্যার পর ইরানের বিরুদ্ধে আমেরিকার এটাই সবচেয়ে বড়ো সামরিক হুমকি। দুটো দেশই যখন করোনাভাইরাস সামলাতে বিপর্যস্ত, সেসময় নতুন করে সামরিক সংঘাতের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। মার্কিন নৌবাহিনী গত সপ্তাহে জানায়, উপসাগরে ইরানের আইআরজিসির কয়েকটি সাঁজোয়া স্পিডবোট তাদের একটি নৌবহরের খুব কাছ চলে আসে। মার্কিন এই নৌ বহরে ছিল ইউএসএস লুইস বি পুলার এবং ইউএসএস পল হ্যামিল্টন নামে একটি অত্যাধুনিক ডেস্ট্রয়ার। তবে ইরান বলছে, যুক্তরাষ্ট্র উপসাগরে ঐ ঘটনা নিয়ে যা বলছে তা ‘হলিউড চলচ্চিত্রের’ মত মনগড়া কাহিনি। আইআরজিসি স্বীকার করেছে এমন একটি ঘটনা ঘটেছে, কিন্তু এজন্য দায়ী ছিল আমেরিকানরা। আইআরজিসির শীর্ষ কমান্ডার জে. হোসেইন সালামি বৃহস্পতিবার বলেন, ইরানের নৌ বাহিনীকে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন যদি উপসাগরে ইরানের সামরিক বা বেসামরিক কোনো জাহাজের ওপর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হয় তাহলে আমেরিকার সন্ত্রাসী বাহিনীকে যেন ধ্বংস করে দেওয়া হয়। তিনি আমেরিকাকে সাবধান করে দেন ইরানি কোনো নৌযানকে যেন বিরক্ত না করা হয়।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন