বিজিএমইএ'র সভাপতি রুবানা হক নির্ধারিত সময় ১৬ এপ্রিলের মধ্যে ৮৭ ভাগ শ্রমিককে বেতন দেয়ার দাবি করলেও শ্রমিক নেতারা এটাকে ‘মিথ্যাচার' বলছেন। তারা বলেছেন, অন্তত দুই হাজার কারখানার শ্রমিকরা বেতন পাননি। আর শতকরা হিসেবে ৩০ ভাগ কারখানায় বেতন হয়নি। তাদের বেতন কবে দেয়া হবে তারা কোনো প্রতিশ্রুতিও দেয়া হয়নি। এসব পোশাক কারখানার মালিকদের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তারা। তারা আরো বলেন, অনেক কারখানায় পাঁচ দিনের বেতন কেটে রাখা হয়েছে। অথচ সরকার পাঁচ দিনের সাধারণ ছুটি দিয়েছিল। বিজিএমইএ'র দাবি ও কারখানা লে-অফ বিজিইএমএ দাবি করেছে, তাদের সদস্যভুক্ত দুই হাজার ২৭৪টি কারখানার মধ্যে এক হাজার ৬৬৫টি কারখানার শ্রমিকের বেতন দেয়া হয়েছে। সদস্যভুক্ত কাখানাগুলোতে ২৪ লাখ ৭২ হাজার ৪১৭ জন শ্রমিক আছেন। তাদের মধ্যে ২১ লাখ ৫৯ হাজার ১০০ শ্রমিক বেতন পেয়েছেন। সেই হিসেবে ৮৭ ভাগ শ্রমিক বেতন পেয়েছেন। আর কারখানা হিসেবে ৭৩ ভাগ কারাখানা বেতন দিয়েছে। বাস্তবে বিজিএমইএ'র সদস্য চার হাজার ৬২১টি কারখানা। রুবানা হক অবশ্য দাবি করেছেন, যেসব পোশাক কারখানা সরাসরি রপ্তানি করে, তাদেরই সদস্য বলা হচ্ছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.