করোনায় থেমে নেই অবৈধ বালু উত্তোলন

ডেইলি বাংলাদেশ প্রকাশিত: ০৬ এপ্রিল ২০২০, ১৯:৫৪

দেশে করোনা আতঙ্কেও থেমে নেই বালু উত্তোলন।করোনাভাইরাস মোকাবিলায় স্থানীয় প্রশাসন যখন ব্যস্ত সময় পার করছে তখন এই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে দেওয়ানগঞ্জের বালুখেকোরা।  প্রশাসন বালুখেকোদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করার ফলে এতোদিন বালু উত্তোলন বন্ধ থাকলেও ফের সরব তারা।  উপজেলার দেওয়ানগঞ্জে যমুনা নদী, ব্রহ্মপুত্র ও জিঞ্জিরাম নদীর উপর নির্মিত সানন্দবাড়ী সেতুর নিকট অবৈধ ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের মহা উৎসব চলছে।  জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে চর আমখাওয়া ইউপি সদস্য শাহার আলী ও রবি আলম পিং আফছার মন্ডল এই অবৈধ কাজে জড়িত। বালু উত্তোলনের কারণে কোটি কোটি টাকার ব্যয়ে নির্মিত সানন্দবাড়ি সেতু ও নদীর পাড়ের আশপাশের ফসলি জমিসহ ঘরবাড়ি ভেঙ্গে পড়ার আংশকা দেখা দিয়েছে।  স্থানীয়দের অভিযোগ, সেতুর পাশে ও সবুজপাড়া খেয়াঘাটে এক শ্রেণির স্বার্থান্বেষী বালু ব্যবসায়ী চক্র প্রচলিত আইন ও প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে দিনরাত ভূ-গর্ভস্থ বালু উত্তোলন করছে।  সেতুর পাশ থেকে বালু উত্তোলনের ফলে ঝুঁকিতে রয়েছে কোটি টাকার নির্মিত সেতু। ভেঙ্গে যাচ্ছে ফসলি জমি। এলাকাবাসীর দাবি প্রশাসন যেন দ্রুত ড্রেজার দুটো জব্দ করে ।  এ বিষয়ে চরআমখাওয়া ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান আকন্দ বলেন, চুরি করে বালু উত্তোলন করে। আমি কী করবো। বলতে গেলে নানা কথা বলে।   সানন্দবাড়ি তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ পরিদর্শক হাবিবুর রহমান বলেন, আমিতো তাদের বন্ধ করতে বলেছি। কথা না শুনলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ বিষয়ে দেওয়ানগঞ্জ সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আসাদুজ্জামান বলেন, আমি ড্রেজার বন্ধের ব্যবস্থা নিচ্ছি। শাহার আলীকে একাধিকবার ড্রেজার বন্ধের নির্দেশ দেয়া সত্ত্বেও শুনেনি। ইউএনও এবং ডিসিকে বিষয়টি জানিয়েছি। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।  দেওয়ানগঞ্জ ইউএনও সুলতানা রাজিয়া বলেন, এই অবৈধ কাজ বন্ধের জন্য যা যা করণীয় সবই করা হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও