এমপি লতিফের অর্থায়নে শত শয্যার ৫ কোয়ারেন্টাইন সেন্টার
চট্টগ্রাম-১১ আসনের এমপি এম এ লতিফ ত্রাণ বিতরণের পাশাপাশি নিয়েছেন ব্যতিক্রম এক উদ্যোগ। নিজস্ব অর্থায়নে নিজ নির্বাচনী এলাকায় গড়েছেন শত শয্যার পাঁচটি অস্থায়ী কোয়ারেন্টাইন সেন্টার। তার নির্বাচনী এলাকার কাউকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহ হলে তাকে সঙ্গে সঙ্গে নেওয়া হবে এ কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে। সেখানে থাকা-খাওয়া থেকে শুরু করে যাবতীয় বিষয়ের তত্ত্বাবধান করবেন তিনি। থাকছেন চিকিৎসকও। নমুনা পরীক্ষার ফলাফল না আসা পর্যন্ত বিনামূল্যে এখানে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবেন সন্দেভাজন রোগী। করোনা সন্দেহে কেউ যাতে পরিবারের সদস্যদের কাছে অবহেলার পাত্র না হন এবং একজন থেকে এটি যাতে পরিবারের অন্যদের মধ্যে না ছড়াতে পারে সেজন্য অস্থায়ী এসব কোয়ারেন্টাইন সেন্টার গড়ে তুলেছেন তিনি। সিভিল সার্জনসহ দায়িত্বশীলদের পরামর্শ মেনেই এসব সেন্টার তৈরি করা হয়েছে।এমপি এম এ লতিফ জানান, এসব সেন্টারে আলাদা আলাদা বেড, মশারি, জুতা, গামছা-স্যান্ডেল এবং খাওয়ার জন্য প্লেট, বাটি ও গ্লাস সরবরাহ করা হয়েছে। রোগীর উপযোগী খাবার সরবরাহ করা হবে ’এমপি কিচেনস’ থেকে। এছাড়া জ্বর, সর্দি-কাশির রোগীর জন্য সাধারণ সব ওষুধও দেওয়া হবে এসব সেন্টারে। স্বাস্থ্য বিভাগের গাইড লাইন অনুসারে প্রয়োজন অনুযায়ী সব সুবিধা পাবেন রোগী।নগরীর ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের সিডিএ আবাসিক এলাকায় আগ্রাবাদ মহিলা কলেজ, ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে রেলওয়ে কলোনি উচ্চ বিদ্যালয়, ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডে হালিশহর মেহের আফজল উচ্চ বিদ্যালয়, ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডে ব্যারিস্টার সুলতান আহমদ কলেজ ও ৪০ নম্বর ওয়ার্ডে পতেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে এসব অস্থায়ী কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে দেড় শতাধিক শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই এলাকায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর, দেশের বড় দু’টি ইপিজেড, চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থাকায় এবং বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ কাজ চলায় দেশি-বিদেশি অনেক লোকজনের আসা-যাওয়া রয়েছে। তাই এলাকাটি করোনাভাইরাস সংক্রমণের চরম ঝুঁকিতে আছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.