কভিড-১৯-এর প্রাদুর্ভাবে স্থানীয় বাজারের জন্য বস্ত্রসামগ্রী উৎপাদনকারী প্রাইমারি টেক্সটাইল সেক্টরের স্পিনিং, উইভিং ও ডায়িং ফিনিশিং মিলগুলো সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। আর এ সংকট মোকাবেলায় সরকারি সহযোগিতার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন মিল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। সংগঠনটির তথ্যমতে, মিলগুলোতে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার বেশি সুতা-কাপড় মজুদ রয়েছে।মিলগুলোর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে গতকাল অর্থ মন্ত্রণালয় বরাবর পাঁচ দফা প্রস্তাব দিয়েছে বিটিএমএ। মিলগুলোতে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার বেশি সুতা-কাপড় মজুদ রয়েছে উল্লেখ করে বিটিএমএ বলেছে, বিটিএমএর মিলগুলো শুধু রফতানিমুখী শিল্পই নয়, এর মধ্যে অনেক মিল রয়েছে যারা সুতা ও কাপড়ের স্থানীয় চাহিদা পূরণ করছে। এ ধরনের কারখানার সংখ্যা ৭৫০। বিটিএমএর দাবি, এ মিলগুলোর উৎপাদিত সুতা-কাপড়ের বিক্রি প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে সুতা-কাপড়ের মজুদও বাড়ছে।বিটিএমএ জানিয়েছে, সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির প্রলম্বিত হয়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থিত সুতা ও কাপড়ের মোকামগুলো বন্ধ রয়েছে। সাধারণত যেসব স্পিনিং ও উইভিং মিল স্থানীয়ভাবে সুতা ও কাপড় বিক্রি করে তাদের লেনদেন মূলত নগদে হয়ে থাকে, যার মধ্যে বিপুল পরিমাণ অর্থ বকেয়াও থাকে। করোনাভাইরাসের কারণে পয়লা বৈশাখের কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে উল্লেখ করে বিটিএমএ তাদের প্রস্তাবে বলেছে, পয়লা বৈশাখ উৎসবকে কেন্দ্র করে স্থানীয় টেক্সটাইল মিলগুলোতে এক ধরনের প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। পয়লা বৈশাখে হালখাতার বিষয়টি জড়িত, যেখানে বকেয়া পরিশোধসহ নতুন ব্যবসার সৃষ্টি হয়। জানামতে পয়লা বৈশাখের বাজারটি দেড় হাজার কোটি টাকার মতো।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.