কুড়িগ্রামে সাংবাদিক রিগ্যানের এজাহার মামলা হিসেবে রেকর্ড

সমকাল প্রকাশিত: ০১ এপ্রিল ২০২০, ১৯:৫৯

কুড়িগ্রাম থেকে প্রত্যাহার হওয়া জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীন, সিনিয়র সহকারী কমিশনার রিন্টু বিকাশ চাকমা, রেভিনিউ ডিপুটি কালেক্টর (আরডিসি) নাজিম উদ্দিন ও সহকারী কমিশনার এসএম রাহাতুল ইসলামসহ অজ্ঞাত ৩৫/৪০ জনকে আসামি করে সদর থানায় সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম রিগ্যানের দায়ের করা এজাহারটি মামলা হিসেবে রেকর্ড করা হয়েছে।  হাইকোর্টের আদেশের সার্টিফায়েড কপি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মামলা রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সদর থানার ওসি মো. মাহফুজার রহমান।তিনি আরও জানান, মঙ্গলবার (৩১ মার্চ) মামলাটি রেকর্ড করা হয়েছে। মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রাজুু সরকারকে।সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম গত ১৯ মার্চ সদর থানায় এজাহারটি দাখিল করেছিলেন। এরপর গত ২৩ মার্চ হাইকোর্টের বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল ও  বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের অবকাশকালীন দ্বৈত বেঞ্চ রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম রিগ্যানের এজাহারটি মামলা হিসেবে রেকর্ডের আদেশ দেন।গত ১৩ মার্চ মধ্যরাতে জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীনের নির্দেশে রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (আরডিসি) নাজিম উদ্দিন, সিনিয়র সহকারী কমিশনার রিন্টু বিকাশ চাকমা ও সহকারী কমিশনার এসএম রাহাতুল ইসলামসহ ৩৫/৪০ জনের একটি দল অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউনের কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম রিগ্যানকে তার বাসার দরজা ভেঙে ঢুকে মারধর করার পর তুলে নিয়ে যায়। এরপর এনকাউন্টারের হুমকি দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরিয়ে তাকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়ে চোখ বেঁধে বিবস্ত্র করে নির্যাতন করা হয়। এরপর ৪৫০ মিলিলিটার দেশি মদ ও ১০০ গ্রাম গাঁজা সঙ্গে দিয়ে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এক বছরের কারাদণ্ড, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয় আরিফকে। সেইসঙ্গে চোখ বাঁধা অবস্থাতেই চারটি কাগজে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করা হয়। ওই রাতেই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও