করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব কমে আসার মধ্যেই খুচরা বিক্রেতারা পোশাকের অর্ডার স্থগিত এবং বাতিল করছে, যার ফলে এশিয়ার বিভিন্ন পোশাক কারখানার কয়েক লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
করোনার কারণে কনজিউমার শাটডাউনের প্রথম শিকার হয়েছে এইচঅ্যান্ডএমের মালিক হেনেস এবং মরির্টজ এবির মতো বিশ্বের ‘ফাস্ট ফ্যাশন’ জায়ান্টের সরবরাহকারীরা। তাদের ব্যবসায়িক মডেল হচ্ছে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কারখানা থেকে খুচরা আউটলেটগুলোতে অর্ডার পেতে সক্ষম হওয়ার ওপর নির্ভর করে। তারা এখন কারখানার অর্ডার স্থগিত করছে বা বাতিল করছে, এর ফলে অন্যান্য পণ্য যেমন কসমেটিকস, স্মার্টফোন ও গাড়ির এশিয়ান নির্মাতারাদের ওপরও এর প্রভাব পড়ছে।দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, এসোসিয়েটেড ব্রিটিশ ফুডস পিএলসি’র মালিকানা প্রিমার্ক, যাদের ইউরোপজুড়ে দোকান রয়েছে এবং ইডব্লিউএম গ্রুপের মালিকানাধীন যুক্তরাজ্যের আরেকটি খুচরা বিক্রেতা পিককস স্টোর্স লিমিটেড প্রকাশ্য বিবৃতি ও নোটিশের মাধ্যমে তাদের অর্ডার স্থগিত বা বাতিল করেছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.