You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শুটিং থেকে ফিরে সরাসরি হোম কোয়ারেন্টিনে রওনক হাসান

বেশ কিছু দিন কুষ্টিয়াতে শুটিং করেছেন ছোট পর্দার অভিনেতা রওনক হাসান। সেখান থেকে গতকাল রাতে ফিরেছেন ঢাকায়। বাসায় ফিরেই গরম পানি দিয়ে গোসল করে চলে যান আইসোলেশনে। তিনি এখন আলাদা একটি ঘরে আছেন। করোনাভাইরাস নিয়ে পরিবারের নিরাপত্তার জন্য নিজ থেকে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই তারকা, যে কারণে রওনকের ৭ বছরের ছেলেকে জানানো হয়নি তার বাবা বাসায় ফিরেছেন। পরিবারের সবার কাছে থেকে আলাদা থাকতে বেছে নিয়েছেন হোম কোয়ারেন্টিন। ‘মইষাল’ নামে একটি নাটকের শুটিংয়ে কুষ্টিয়া থাকতে হয় এই অভিনেতাকে। করোনা–সতর্কতার মধ্য দিয়েই পার করেছেন শুটিংয়ের দিনগুলো। ফিরেই সোজা হোম কোয়ারেন্টিনে। মুঠোফোনে আলাপ হলে এই অভিনেতা বলেন, ‘সব সময় যেটা হয়, শুটিংয়ে প্রচুর মানুষের ভিড় থাকে। আমি কুষ্টিয়াতে ছিলাম, সেখানে হাজার হাজার মানুষ। কেউই সেভাবে সতর্ক নন। এখন কার মধ্যে কী আছে, আমি জানি না। আমার মধ্যে কী আছে, আমার পরিবার জানে না। এমনও হতে পারে, আমার জন্য পরিবার হুমকির মধ্যে পড়তে পারে। তাদের নিরাপদে রাখার জন্যই সিদ্ধান্ত নিয়েছি আলাদা থাকার। আগামী এক সপ্তাহ পর্যবেক্ষণে থাকব। এই সময়ে কারও সঙ্গে দেখা করছি না।’ রওনকের ছোট একটি ছেলে রয়েছে। ছেলের সঙ্গেও দেখা করছেন না তিনি। রওনক বলেন, ‘আমার ছেলের জন্য খুবই কষ্ট হচ্ছে। ওকে আদর করতে পারছি না, ওকে জড়িয়ে ধরতে পারছি না। করোনা ছেলের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে। ছেলে জন্ম নেওয়ার পর ওর জন্য সব সময় বাসায় ফেরার আলাদা একটা টান অনুভব করেছি। এবারও সেই ছুটে এসেছি। এখন সবার জন্য কষ্ট হলেও এভাবেই সপ্তাহখানেক পার করতে হবে।’ ‘মইষাল’ নাটকের পরিচালক আজাদ কালাম। নাটকটি লিখেছেন সুজিত বিশ্বাস। কুষ্টিয়াতে শুটিংয়ে করোনা নিয়ে সতর্কতার মধ্যেই ছিলেন এই অভিনেতা। রওনক হাসান জানান, ‘শুটিং সেটে সবার মুখে মাস্ক ছিল। সবাই বারবার স্যানিটাইজার ব্যবহার করেছি। নির্মাতা দূর থেকে দাঁড়িয়ে দৃশ্য বুঝিয়েছেন। কাউকেই কাছে আসতে দিইনি। ১০ মিনিট পরপর হাত ধুয়েছি। অনেকেই ছবি ওঠাতে আসছেন, তাঁদের যতটা সম্ভব নিষেধ করেছি ছবি না তুলতে। যাঁরা ছবি ওঠাতে চাইছেনই, তাঁদের নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে বলেছি।’ গ্রামের শুটিংয়ে সাধারণ মানুষের ঢল নেমেছিল।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন