করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারি রুখতে কার্যকর চিকিৎসা খোঁজার কাজ চলছে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে। প্রতিদিনই নতুন ওষুধ কোম্পানি, সরকারি বা আধা সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান আর দাতব্য সংস্থাগুলো তাদের একক বা যৌথ উদ্যোগের কথা ঘোষণা করছে।ভাইরাসজনিত মহামারি রুখতে দুই ধরনের ওষুধ দরকার। প্রথমটা ভ্যাকসিন। এর কাজ হচ্ছে সুস্থ মানুষের শরীরে ওই বিশেষ ভাইরাসপ্রতিরোধী সক্ষমতা গড়ে তোলা, যাতে তারা সংক্রমণ এড়াতে পারে। দ্বিতীয়টা হলো ট্রিটমেন্ট বা চিকিৎসা। যাদের শরীরে সংক্রমণ ঘটেছে, তাদের দ্রুত সুস্থ করে তোলা। শরীরে ভাইরাস যাতে দ্রুত বংশবৃদ্ধি না করতে পারে, সেটা ঠেকানো। ভাইরাস দ্রুত বাড়তে না পারলে মানুষের শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধী ক্ষমতাই ভাইরাসকে পরাস্ত করার জন্য যথেষ্ট। তবে এখানেই শেষ নয়, শরীরে জীবাণু প্রবেশ করলে অনেক সময় শরীরের রোগপ্রতিরোধী ক্ষমতা অধিক মাত্রায় সক্রিয় হয়ে ওঠে। শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা যেখানে জীবাণুর সন্ধান পায়, সেখানে হাজার হাজার শক্তিশালী সেনা বা অ্যান্টিবডি পাঠাতে থাকে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.