করোনার প্রস্তুতি: থার্মাল স্ক্যানার মাত্র একটি

ডয়েচ ভেল (জার্মানী) প্রকাশিত: ০৬ মার্চ ২০২০, ১৯:৩০

শাহজালাল ছাড়া বাংলাদেশের আর কোনো বিমানবন্দর বা স্থলবন্দরে থার্মাল স্ক্যানার নেই বলে জানা গেছে৷ কোনো কোনো স্থলবন্দরে স্ক্যানার বলতেই কিছু নেই৷ চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং গত বুধবার ঢাকার কেরানীগঞ্জে এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সব ধরনের বন্দরে থার্মাল স্ক্যানার বসানোর তাগিদ দিয়েছেন৷ এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র বলছে বাংলাদেশ উচ্চ করোনা ঝুঁকিতে রয়েছে৷ গত ২১ জানুয়ারি থেকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের স্ক্রিনিং শুরু হয়৷ প্রথম দিকে শুধু চীন খেকে আসা যাত্রীদেরই স্ক্রিনিং-এর আওতায় আনা হলেও ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সব যাত্রীকেই স্ক্রিনিং করা হচ্ছে বলে দাবি করা হয়েছে৷ কিন্তু সেটা কি আদৌ সম্ভব হচ্ছে? বিমানবন্দরের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. শাহরিয়ার সাজ্জাদ জানান, ‘‘মোট তিনটি থার্মাল স্ক্যানার ছিলো৷ ভিআইপি টার্মিনালের স্ক্যানার আগে থেকেই নষ্ট৷ আর সাধারণ টার্মিনালের দু'টি সচল ছিলো৷ কিন্তু তার একটি এক সপ্তাহ আগে নষ্ট হয়ে যায়৷'' থার্মাল স্ক্যানারের মধ্য দিয়ে কোনো যাত্রী পার হলে সহজেই তার শরীরের তাপমাত্রা বোঝা যায়৷ যদি সবুজ আলো জ্বলে তাহলে স্বাভাবিক৷ লাল আলো জ্বললে তাপমাত্রা অস্বাভাবিক৷ এই চিকিৎসক জানান, এখন তারা অনেকটাই ম্যানুয়ালি স্ক্রিনিং করছেন৷ হ্যান্ড হেল্ড থার্মোমিটার দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা দেখছেন - যা অনেক সময়সাপেক্ষ৷ ডা. সাজ্জাদ জানান, ‘‘নতুন করে থার্মাল স্ক্যানার আনা অনেক সময়সাপেক্ষ৷ এর জন্য টেন্ডার আহ্বান করতে হয়৷'' তার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে তিনি জানান৷ এদিকে যে থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে কাজ চলছে তাও মেয়াদোত্তীর্ণ৷ যে-কোনো সময় অকেজো হয়ে যেতে পারে৷ আর অভ্যন্তরীণ টার্মিনালে কখনোই থার্মাল স্ক্যানার ছিলোনা৷ করোনার উপস্থিতি জানা যায় যেভাবে কাকে পরীক্ষা করা হয়?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও