কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

পাপিয়ার কেএমসি বাহিনী নরসিংদী দাপিয়ে বেড়াত

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ১১:১৫

একদল যুবক-যুবতীর হাতে ইংরেজিতে লেখা ট্যাটু —কেএমসি। যাঁদের হাতে এই ট্যাটু তাঁদের দাবি, খাজা বাবার ভক্ত হিসেবে তাঁরা হাতে এই উল্কি এঁকেছেন। কেএমসির বিস্তারিত রূপ—খাজা মঈনুদ্দীন চিশতি।নরসিংদীতে যাঁরা রাজনীতি করেন, তাঁদের কাছে এই ট্যাটু (Tattoo) খুবই চেনা। উল্কি আঁকা যুবকেরা মাঝেমধ্যে মোটরসাইকেলে করে শহর দাপিয়ে বেড়ান। মাদক পরিবহন, টেন্ডারবাজি, অস্ত্রবাজি, কাউকে ধরে এনে মারধর করা, জমি দখলে অংশ নেওয়া তাঁদের কাজ। লোকে তাঁদের চেনে ‘কেএমসি বাহিনী’ নামে। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে এই কেএমসি বাহিনী গড়ে তোলেন র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া নরসিংদীর যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক শামীমা নূর পাপিয়া এবং তাঁর স্বামী মফিজুর রহমান ওরফে মতি সুমন। নরসিংদী আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা-কর্মী প্রথম আলোকে বলেছেন, কেএমসি বাহিনীর সদস্য ৩০ থেকে ৩৫ জন। তাঁরা সবাই পাপিয়ার বেতনভুক্ত। পাপিয়া-সুমন শহরে এলে তাঁরা গাড়ির সামনে–পেছনে মোটরবাইক নিয়ে মহড়া দেন। শহরের ভাগদী ও ব্রাহ্মণদী এলাকার যুবকেরা মূলত কেএমসি বাহিনীর সদস্য। পাপিয়া গ্রেপ্তারের পর সবাই গা ঢাকা দেন। এখন কাউকে আর এলাকায় দেখা যাচ্ছে না। ২২ ফেব্রুয়ারি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে পাপিয়া, তাঁর স্বামী সুমনসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। তিনটি মামলায় ১৫ দিনের রিমান্ডে নিয়ে গোয়েন্দা পুলিশ তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে। পাপিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদে যুক্ত র‌্যাব কর্মকর্তারা জানান, পাপিয়া ও সুমনের হাতেও বাহিনী প্রতীকের উল্কি আছে। এ ছাড়া পাপিয়ার ডান বাহুতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় স্থাপনার ছবি ও বাম বাহুতে এক দেবীর ছবির উল্কি রয়েছে। র‍্যাব কর্মকর্তারা বলেছেন, পাপিয়ার কর্মকাণ্ড ও জীবনযাপন খুবই রহস্যময়। যেমন নিজের বাসা ছেড়ে তিনি দিনের পর দিন পাঁচ তারকা হোটেলে থাকতেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও