![](https://media.priyo.com/img/500x/https://cdn.banglatribune.com/contents/cache/images/800x0x1/uploads/media/2020/02/22/f9412dfcc4d4fe3e87671f1768964c27-5e50f1006d403.jpg)
বায়োমেট্রিক হাজিরার আওতায় আসছে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরাও
মুজিববর্ষ পালনের বিশেষ পদক্ষেপ হিসেবে বাংলাদেশে এই প্রথম গোপালগঞ্জের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে সাড়ে চার হাজার শিক্ষকের পাশাপাশি এক লাখ ৮০ হাজার শিক্ষার্থী বায়োমেট্রিক হাজিরার আওতায় আসছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বায়োমেট্রিক হাজিরা বাস্তবায়ন হলে এই জেলার সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী হাজিরা বাড়বে, শিক্ষার্থী ঝরে পড়া রোধ হবে, উপ-বৃত্তি প্রদানে অনিয়ম বন্ধ হবে, শিক্ষকরাও সঠিক সময়ে স্কুলে যাবেন। এছাড়া বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু হলে কোমলমতি শিশুদের মাঝে ফিঙ্গার প্রিন্ট দেওয়ারও একটা প্রবণতা তৈরি হবে। গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা জানান, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিশুদের মধ্য দিয়েই সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। সেই শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষার পর্যায় থেকেই সোনার মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার কাজ হাতে নিয়েছি আমরা। প্রত্যেকটি প্রাইমারি স্কুলে শিশুদের জন্য আনন্দঘন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই। আর এটিই হবে গোপালগঞ্জ থেকে মুজিববর্ষের বিশেষ উপহার।’