কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

তবুও ভালো কিছুর আশা শাহেদ রেজার

মানবজমিন প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০১৯, ০০:০০

২০১০ সালে দেশের মাটিতে অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান গেমসে (এসএ) প্রত্যাশা ছাড়িয়ে যাওয়া সাফল্য পায় বাংলাদেশ। ২০১৬ সাল ১৩তম এসএ গেমস কাটে ব্যর্থতায়। ব্যর্থতাটা এবার ঘুচাতে চাইছেন বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা। তার বিশ্বাস, নানা সীমাবদ্ধতার পরেও নেপালে অনুষ্ঠিত ২০১৯ আসরে ভালো কিছুই করবে বাংলাদেশ।এসএ গেমস সামনে রেখে ৩০ কোটি টাকার একটি বাজেট ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছিল বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন (বিওএ)। এই বাজেটের মধ্যেই অন্তভুক্ত ছিল খেলোয়াড়দের ট্রেনিং, বিদেশি কোচদের বেতন ও বিশাল কন্টিজেন্টের আশা-যাওয়ার খরচ। গেমস শুরু হওয়ার দিন পনের বাকি থাকলেও পুরো অর্থ হাতে পায়নি বিওএ। এ নিয়ে হতাশ বিওএ মহাসচিব শাহেদ রেজা। তিনি বলেন, ‘এসএ গেমসকে আমরা বরাবরই গুরুত্ব দেই। সেক্ষেত্রে এবারও এর বিকল্প নেই। সেখান থেকে যাতে আমরা প্রত্যাশিত পদক নিয়ে আসতে পারি তার জন্য আমাদের পক্ষ থেকে চেষ্টার কোন কমতি রাখিনি। প্রশিক্ষণের জন্য যা যা প্রয়োজন ছিল তার সব কিছুই আমরা করেছি। সরকারের প্রতিশ্রুত অনুদান আমরা এখনও পুরোপুরি পাইনি। তারপরও আমাদের প্রশিক্ষণ থেমে নেই। ১৫ই জুলাই আনুষ্ঠানিক ট্রেনিং শুরু করেছি।’ প্রস্তুতি যতটুকু হয়েছে তাতে গতবারের সাফল্যকে ছাড়িয়ে যেতে চাইছে বিওএ। এটা বাস্তব সম্মত কিনা জানতে চাইলে বিওও’এর এই কর্মকর্তা বলেন, ‘ভালো করার জন্য দীর্ঘ মেয়াদি প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। শুধু ভারত নয়। দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোও যেমন নেপাল ও শ্রীলঙ্কাও কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণের মধ্যে আছে। ব্যতিক্রম কেবল আমরাই। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা না নিতে পারবো, ততক্ষণ পর্যন্ত সেভাবে আশানরূপ ফলাফল আসবে না। তবে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব শুধু অলিম্পিক এসোসিয়েশনের নয়। জানিয়ে শাহেদ রেজা বলেন, ‘আমাদের দেশে দেখা যায় ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ থাকা সত্ত্বেও বিওএকেই বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আসরের আগে প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নিতে হয়। অথচ উদ্যোগটা প্রথমে ওই পর্যায় থেকেই আসার কথা। সেটা আসে না। আমাদেরই এসব উদ্যোগ নিতে হয়। এসএ গেমসের ক্যাম্প চলছে খবর নিয়ে দেখুন মন্ত্রণালয় থেকে একদিন ক্যাম্পে পরিদর্শনে কেউ এসেছিল কিনা, আসেনি। কিন্তু ভালো কিছু হলে তারা কিন্তু ঠিকই ক্রেডিট নেবে। আর খারাপ করলে দোষারোপ করবে।’ এসব সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আসন্ন গেমস নিয়ে আশাবাদী এই বিওএ কর্মকর্তা। তার বিশ্বাস গত আসরের চেয়ে এবারের গেমসে ভালো কিছুই করবে অ্যাথলেটরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও