You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সম্ভ্রম লুটে নিয়ে বিয়ে করতে নারাজ চাঁন মিয়া

মো. চাঁন মিয়া। থাকতেন ওমানে। সেখানে থেকে নিজের খালাতো বোন শ্রাবণীর সঙ্গে ফোনে আলাপচারিতা। এক সময়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। ফোনে ছুটিয়ে প্রেমও করেন তারা। শ্রাবণীকে আশ্বাস দেন দেশে এলে তাকে বিয়ে করবেন। বুক ভরা স্বপ্ন নিয়ে বিয়ের স্বপ্ন দেখেন শ্রাবণী। অবশেষে চাঁন মিয়া দেশে আসেন। অপেক্ষার পালা শেষ। দু’জনের সাক্ষাৎ হলে প্রেমিক ও খালাত ভাইকে সরল বিশ্বাসে এবং বিয়ের করবেন ভেবে অবৈধ মেলামেশা হয় তাদের। কিন্তু সহজে কি চাঁন মিয়ার অভিভাবক এই বিয়ে মেনে নেবে। অভিভাবকদের চাপে পড়ে অন্যত্র বিয়ে করার জন্য মেয়ে দেখতে শুরু হয় চাঁন মিয়ার জন্য। শ্রাবনির সম্ভ্রম লুটে নিয়ে এখন বিয়ে করতে নারাজ চাঁন মিয়া।এমন পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার শ্রাবণী তার নিজ বাড়ি নারায়ণগঞ্জ থেকে ছুটে আসেন চাঁদপুরে। চাঁন মিয়ের অন্যত্র বিয়ের কথা শুনে তার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। গতকালই শহরের কালিবাড়ী এলাকায় শ্রাবণীর সাথে সাক্ষাৎ হয় চাঁন মিয়ার। শ্রাবণী চাঁন মিয়াকে পূর্বের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বলে তুমি আমাকে এখনই বিয়ে করতে হবে। তা নাহলে আমি ট্রেনের নিচে মাথা দিয়ে আত্মহত্যা করবো। তার বাক বিতণ্ডার কথা টেরপায় আশপাশের মানুষ। পরে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশকে খবর দেয়। চাঁদপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রাশেদ তাদেরকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। শ্রাবণী পুলিশকে বলেন, চাঁন মিয়া আমার খালাতো ভাই। আমার সাথে কয়েক বছর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। বিয়ে করবে বলে আমাকে কোরান শরীফে হাত রেখে দুজনেই ওয়াদা করি। তারপর থেকে আমরা দু’জনে স্বামী-স্ত্রীর মত থাকতাম। আমার সব লুটে নিয়ে এখন সে বলে আমাকে বিয়ে করবেনা এই বিচার আপনেরাই করুন। এরপরে পুলিশ চাঁন মিয়া ও শ্রাবনির পরিবারকে থানায় আসার জন্য বলেন। শ্রাবণীর বাবা মা নারায়ণগঞ্জ থাকেন। থানায় উপস্থিত না হতেই প্রবাসী চাঁন মিয়ার পরিবার ও তার পক্ষ নেয়া কিছু দালালচক্র তাদেরকে বিয়ে দিবেন বলে থানা থেকে ছাড়িয়ে নেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন